২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে রাজ্যের গ্রামাঞ্চলে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাস্তা হয়েছে কম

২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে এরাজ্যের গ্রামাঞ্চলে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাস্তা তৈরি হয়েছে অনেক কম। মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়ে একথা জানালেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন দফতরের সচিব অমরজিত্‍ সিং। ২০১৬-১৭ আর্থিক বছরে রাজ্যের গ্রামাঞ্চলে ৪ হাজার ১০০ কিলোমিটার নতুন রাস্তা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে তৈরি হয়েছে মাত্র ১ হাজার ২৪৭ কিলোমিটার রাস্তা। সারা দেশের গ্রামাঞ্চলে রাস্তা তৈরির গড় হার যেখানে ৬৯ শতাংশ, সেখানে পশ্চিমবঙ্গে কাজ হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ। পুরো প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থের পরিমাণ ১৯ হাজার কোটি টাকা।

Updated By: Apr 3, 2017, 06:06 PM IST
২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে রাজ্যের গ্রামাঞ্চলে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাস্তা হয়েছে কম

ওয়েব ডেস্ক: ২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে এরাজ্যের গ্রামাঞ্চলে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাস্তা তৈরি হয়েছে অনেক কম। মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়ে একথা জানালেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন দফতরের সচিব অমরজিত্‍ সিং। ২০১৬-১৭ আর্থিক বছরে রাজ্যের গ্রামাঞ্চলে ৪ হাজার ১০০ কিলোমিটার নতুন রাস্তা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে তৈরি হয়েছে মাত্র ১ হাজার ২৪৭ কিলোমিটার রাস্তা। সারা দেশের গ্রামাঞ্চলে রাস্তা তৈরির গড় হার যেখানে ৬৯ শতাংশ, সেখানে পশ্চিমবঙ্গে কাজ হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ। পুরো প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থের পরিমাণ ১৯ হাজার কোটি টাকা।

আরও পড়ুন সেকেন্ড ইনিংসে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের টার্গেট বিজেপি

এর মধ্যে রাজ্যের ভাগ হল ৪০ শতাংশ, প্রায় ৯০৪ কোটি টাকা। কিন্তু রাজ্য সরকার গ্রামাঞ্চলে রাস্তা তৈরির খাতে মাত্র ১৭০ কোটি টাকা খরচ করতে পেরেছে। কেন্দ্রের তরফে রাজ্যকে কাজের গতি বাড়াতে বলা হয়েছে। রাজ্য পঞ্চায়েত দফতরের দাবি, ৩ হাজার কিলোমিটার রাস্তা তৈরির কাজ শেষ। কিন্তু সরকারি ওয়েবসাইটে তা এখনও নথিভুক্ত হয়নি। হয়তো সেকারণেই ভুল বোঝাবুঝি। বলছেন পঞ্চায়েত দফতরের কর্তারা।

আরও পড়ুন  মমতার পর কে হবেন কাণ্ডারি?আগাম মুকুট পরতে নারাজ অভিষেক

.