২৭ ঘণ্টা কেটে গেলেও ঘেরাও উঠল না যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

২৭ ঘণ্টা কেটে গেলেও ঘেরাও উঠল না যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে যাতে রাজ্যপালের বৈঠক হয়, সেবিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালন সমিতি। কিন্তু কবে ,কখন বৈঠক হবে সেবিষয়ে নির্দিষ্ট কোনও বার্তা না থাকায়  ঘেরাও অবস্থান চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ছাত্রছাত্রীরা। ফেব্রুয়ারিতে যাদবপুরে ছাত্রভোট করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, তাতে রাজি হয়নি রাজ্য। শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতি জরুরি বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, নির্বাচনের বিষয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনা  হবে।

Updated By: Jan 9, 2016, 09:07 PM IST
২৭ ঘণ্টা কেটে গেলেও ঘেরাও উঠল না যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

ওয়েব ডেস্ক: ২৭ ঘণ্টা কেটে গেলেও ঘেরাও উঠল না যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে যাতে রাজ্যপালের বৈঠক হয়, সেবিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালন সমিতি। কিন্তু কবে ,কখন বৈঠক হবে সেবিষয়ে নির্দিষ্ট কোনও বার্তা না থাকায়  ঘেরাও অবস্থান চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ছাত্রছাত্রীরা। ফেব্রুয়ারিতে যাদবপুরে ছাত্রভোট করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, তাতে রাজি হয়নি রাজ্য। শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতি জরুরি বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, নির্বাচনের বিষয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনা  হবে।
সেক্ষেত্রে ছাত্ররাও  রাজ্যপালের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে উদ্যোগ নেবে বিশ্ববিদ্যালয়। তবে ছাত্রদের দাবি ছিল, এখনই নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করতে হবে। তার জেরেই শুরু হয় ঘেরাও। রাতভর ঘেরাওয়ের পর শনিবার দুপুরে কিছুটা নরম হয় ছাত্রছাত্রীরা। তাঁরা জানিয়ে দেয়, রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনায় তারা রাজি । তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল যখন কথা বলবেন, সেই একইসময়ে তাঁদের সঙ্গেও কথা বলতে হবে রাজ্যপালকে। অর্থাত তিনপক্ষকে একসঙ্গে বসে আলোচনা করতে হবে।
দিনভর, দফায় দফায় বৈঠকের পর শনিবার  বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার  জানান ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে রাজ্যপাল যাতে বৈঠক করেন , বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা রাজ্যপালের  প্রতিনিধি সেই উদ্যোগ নেবেন। কিন্তু কবে হবে সেই বৈঠক কীভাবে এবং কবে  হবে সেবিষয়ে নির্দিষ্টভাবে কেন কিছু জানাচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ? এই প্রশ্ন তুলে  ঘেরাও কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ছাত্রছাত্রীরা। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে অবস্থান থেকে সরার  কোনও ইঙ্গিত দেয়নি ছাত্রছাত্রীদের। যদিও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, রাজ্যপাল কখন সময় দেবেন কীভাবে আলোচনা করবেন সেবিষয়ে অকারণে তাঁদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে আটকে রাখা হচ্ছে।

 

.