চারদিনের মধ্যে ট্যাক্সির দ্বিতীয় ধর্মঘটে ভোগান্তির বৃত্ত সম্পূর্ণ

চারদিনের মধ্যে দু-দুবার ট্যাক্সি ধর্মঘট। প্রথমটা ছিল পূর্বঘোষণা ছাড়াই। আজকের ধর্মঘট আগে থেকে ঘোষিত হলেও বদলায়নি দুর্ভোগের ছবি। উত্তর থেকে দক্ষিণ, সকাল থেকে কোথাও সেভাবে ট্যাক্সির দেখা মেলেনি। রেল স্টেশন, বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে গন্তব্যে পৌছতে নাকাল হন মানুষজন।    

Updated By: Aug 11, 2014, 05:04 PM IST
চারদিনের মধ্যে ট্যাক্সির দ্বিতীয় ধর্মঘটে ভোগান্তির বৃত্ত সম্পূর্ণ

কলকাতা: চারদিনের মধ্যে দু-দুবার ট্যাক্সি ধর্মঘট। প্রথমটা ছিল পূর্বঘোষণা ছাড়াই। আজকের ধর্মঘট আগে থেকে ঘোষিত হলেও বদলায়নি দুর্ভোগের ছবি। উত্তর থেকে দক্ষিণ, সকাল থেকে কোথাও সেভাবে ট্যাক্সির দেখা মেলেনি। রেল স্টেশন, বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে গন্তব্যে পৌছতে নাকাল হন মানুষজন।    

গত বৃহস্পতিবার পূর্বনির্ধারিত কোনও ঘোষণা ছাড়াই বেনজির ট্যাক্সি ধর্মঘটের সাক্ষী হয়েছিলেন মানুষজন। সোমবার ফের ডাক দেওয়া হয় ট্যাক্সি ধর্মঘট। ধর্মঘটের জেরে আরও একবার ভোগান্তির শিকার হলেন সাধারণ মানুষ।    

সকাল থেকে শিয়ালদা স্টেশনের প্রিপেড বুথে কার্যত দেখা মেলেনি ট্যাক্সির। ভিনরাজ্য থেকে গুরুতর অসুস্থ রোগী নিয়ে এসেছিলেন অনেকে। স্টেশন থেকে হাসপাতালে পৌছতে দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে তাঁদের।  

ট্যাক্সি অমিল। তাই শিয়ালদা স্টেশনে আইএনটিটিইউসি কর্মীরা পরিবর্ত হিসেবে অটোতে উঠিয়ে দেন অনেককে। কিন্তু তাতেও কমেনি দুর্ভোগ । অভিযোগ, অটো চালকরা ভাড়া চেয়েছেন ট্যাক্সির রেট অনুযায়ী।

যাত্রীদের অভিযোগ অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছে আইএনটিটিইউসি (INTTUC)। তাঁদের দাবি, কোথাও কোনও বাড়তি ভাড়া চাওয়া হয়নি। হাওড়া স্টেশনেও ছিল একই ভোগান্তির ছবি। গন্তব্যে পৌছতে নাকাল হতে হয়েছে সাধারণ মানুষকে। যাত্রীদের অভিযোগ, হাতে গোনা ট্যাক্সির দেখা মিললেও চালকেরা ভাড়া চেয়েছেন খেয়ালখুশি মতো। যাত্রীদের সাহায্যের জন্য অনেক জায়গায় এগিয়ে আসেন পুলিস কর্মীরা। তবে দুর্ভোগ ঠেকানো যায়নি।

.