গত বছরের থেকে দ্বিগুণ আসন খালি থেকে গেল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে

গত বছরের থেকে দ্বিগুণ আসন খালি থেকে গেল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যলয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। আজ থেকে শুরু হল যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ক্লাস। তথ্য বলছে ১ হাজার ৭২টি আসনের মধ্যে ২২৭টি আসনে কেউই ভর্তি হননি। সিভিল মেকানিক্যাল, কেমিক্যাল সহ বিভিন্ন বিষয়েই আসন ফাঁকা রয়ে গেছে।

Updated By: Jul 28, 2015, 09:22 PM IST

ওয়েব ডেস্ক: গত বছরের থেকে দ্বিগুণ আসন খালি থেকে গেল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যলয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। আজ থেকে শুরু হল যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ক্লাস। তথ্য বলছে ১ হাজার ৭২টি আসনের মধ্যে ২২৭টি আসনে কেউই ভর্তি হননি। সিভিল মেকানিক্যাল, কেমিক্যাল সহ বিভিন্ন বিষয়েই আসন ফাঁকা রয়ে গেছে।

গত বছরও যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ফাঁকা ছিল আসন । তার সংখ্যা ছিল প্রায় ১১০টি। কিন্তু এবার সেই সংখ্যাই দ্বিগুনেরও বেশি হয়ে গেল। এবছর দেখা যাচ্ছে যাদবপুরে ফাঁকা আসনের সংখ্যা ২২৭টি। যা এক কথায় নজিরবিহীন। কোন কোন বিভাগে ফাঁকা রয়ে গেছে আসন? সিভিল,মেকানিক্যাল,কেমিক্যাল,ইলেকট্রিক্যাল,আর্কিটেকচার,ইলেকট্রনিক সহ মোট ১৬টি বিষয়ে ফাঁকা রয়ে গেছে আসন। একটি দুটি নয়, বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফাঁকা আসনের সংখ্যা কুড়িও ছুঁয়েছে। কী কারণে এই এত আসন ফাঁকা তা নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন।

শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় এখন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আই আই  ই এস টি হয়েছে। সেজন্য এবছর রাজ্য জয়েন্টের ছাত্রছাত্রীরা শিবপুরে ভর্তি   হওয়ার সুযোগ পাননি। ফলে রাজ্য জয়েন্টের মেধাতালিকায়  প্রথমদিকের ছাত্রছাত্রীদের প্রথম পছন্দই ছিল যাদবপুর। কিন্তু তা সত্বেও কেন এই অবস্থা, তৈরি হয়েছে প্রশ্ন। শিল্পের পাশাপাশি  হোক কলরব আন্দোলনকে একাংশ  এর কারণ হিসেবে মনে করছে। যদিও বিপক্ষ মত বলছে হোক কলরব আন্দোলনই যদি কারণ হত তাহলে তার প্রভাব পড়ত ক্যাম্পাসিং-এ। যা পড়েনি। আরেকাংশআবার  বলছে অনলাইন কাউন্সেলিং -এ পদ্ধতি গত সমস্যা রয়েছে। কিন্তু আসল কারণ যাই হোক না কেন সরকারি ভর্তুকি দিয়ে চলা এই প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এত আসন ফাঁকা থাকা কতটা গ্রহণযোগ্য?

.