হাতে লেখা গ্রিটিংসের জায়গা নিয়েছে ই-কার্ড

যুগ এখন শুধু আধুনিক নয়, অতি-আধুনিক। তার একটা বড় প্রমাণ মেলে, এই নিউ ইয়ারে। সময় এখন ই-কার্ডের। হোয়াটস অ্যাপ, টুইটার, ফেসবুক। মাধ্যম হাজারো। শুধু আঙুলের ছোয়াতেই পৌছে যাচ্ছে শুভেচ্ছা। আর গ্রিটিংস কার্ড! পুরোপুরি ইতিহাস না হলেও, সেই পথেই। তবু কোথাও থেকে যায় সেই পুরনো ছোয়া।  

Updated By: Jan 1, 2016, 01:35 PM IST
হাতে লেখা  গ্রিটিংসের জায়গা নিয়েছে ই-কার্ড

ওয়েব ডেস্ক: যুগ এখন শুধু আধুনিক নয়, অতি-আধুনিক। তার একটা বড় প্রমাণ মেলে, এই নিউ ইয়ারে। সময় এখন ই-কার্ডের। হোয়াটস অ্যাপ, টুইটার, ফেসবুক। মাধ্যম হাজারো। শুধু আঙুলের ছোয়াতেই পৌছে যাচ্ছে শুভেচ্ছা। আর গ্রিটিংস কার্ড! পুরোপুরি ইতিহাস না হলেও, সেই পথেই। তবু কোথাও থেকে যায় সেই পুরনো ছোয়া।  

সময়ের ফেরে প্রায় উঠেই যেতে বসেছে, গ্রিটিংস কার্ড দেওয়া-নেওয়া। সময় কোথায়? কিনতে যাওয়া, সময় নিয়ে পছন্দের কার্ডটি বেছে নেওয়া, তারপর নিজের হাতে তাতে শুভেচ্ছা-বার্তা লিখতে বসা। কখনও কবিতার লাইন, কখনও নিছক টু অ্যান্ড ফ্রম, এই দুটি নাম। তবু একটা পার্সোনাল টাচ তো থাকতই। এখন অবশ্য সে সব গল্প। ই-কার্ডেই কয়েক সেকেন্ডে সারা হয়ে যাচ্ছে হ্যাপি নিউ ইয়ার উইশ।

.