৩০০ দিনের ঘুম ভেঙে ফের সক্রিয় ইসরোর মঙ্গলযানের ইঞ্জিন

তিনশ দিন ঘুমিয়ে থাকার পর মঙ্গলযানের ইঞ্জিনকে সক্রিয় করতে সফল হল ইসরো। এখন  মাত্র  কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা।তার পরই লালগ্রহের কক্ষপথে প্রবেশ করবে  ইসরোর মঙ্গলযান। আজ দুপুরে মঙ্গলযানের  প্রধান তরলবাহী  ইঞ্জিনটিকে পরীক্ষামূলক ভাবে চালু করেছেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা। প্রায় চার সেকেন্ড চালানো হয়েছে ইঞ্জিনটি। বুধবার দুপুর থেকেই লালগ্রহের ছবি পাঠাতে শুরু করবে মঙ্গল যান। দুহাজার তেরোর পাঁচই নভেম্বর ।  শ্রীহরিরকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে  পিএসএলভি  সি টোয়েন্টি ফাইভে চেপে মঙ্গলের পথে রওনা দিয়েছিল  ভারতের মঙ্গলযান। তার পর ইসরোর বিজ্ঞানীদের  প্রতিটা মুহূর্ত কেটেছে যুদ্ধকালীন তত্পরতায়।  তবে  মঙ্গলযানের প্রধান তরলবাহী ইঞ্জিনটিকে  সময় মতো চালু করাই ছিল বিজ্ঞানীদের কাছে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ।

Updated By: Sep 22, 2014, 09:00 PM IST
৩০০ দিনের ঘুম ভেঙে ফের সক্রিয় ইসরোর মঙ্গলযানের ইঞ্জিন

ব্যুরো: তিনশ দিন ঘুমিয়ে থাকার পর মঙ্গলযানের ইঞ্জিনকে সক্রিয় করতে সফল হল ইসরো। এখন  মাত্র  কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা।তার পরই লালগ্রহের কক্ষপথে প্রবেশ করবে  ইসরোর মঙ্গলযান। আজ দুপুরে মঙ্গলযানের  প্রধান তরলবাহী  ইঞ্জিনটিকে পরীক্ষামূলক ভাবে চালু করেছেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা। প্রায় চার সেকেন্ড চালানো হয়েছে ইঞ্জিনটি। বুধবার দুপুর থেকেই লালগ্রহের ছবি পাঠাতে শুরু করবে মঙ্গল যান। দুহাজার তেরোর পাঁচই নভেম্বর ।  শ্রীহরিরকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে  পিএসএলভি  সি টোয়েন্টি ফাইভে চেপে মঙ্গলের পথে রওনা দিয়েছিল  ভারতের মঙ্গলযান। তার পর ইসরোর বিজ্ঞানীদের  প্রতিটা মুহূর্ত কেটেছে যুদ্ধকালীন তত্পরতায়।  তবে  মঙ্গলযানের প্রধান তরলবাহী ইঞ্জিনটিকে  সময় মতো চালু করাই ছিল বিজ্ঞানীদের কাছে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ।

তবে সোমবার সেকাজেও  সফল  ইসরো।   তিন দশমিক নয় ছয় আট সেকেন্ড চালানো হল ইঞ্জিনটি।  এর জন্য খরচ হয়েছে পাঁচশ সাতষট্টি গ্রাম জ্বালানী।  ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে দীর্ঘ দিন নিষ্ক্রিয় থাকার পরেও সব দিক থেকে ঠিকমত কাজ করছে মঙ্গলযানের ইঞ্জিন।

বুধবার সকাল   সাতটা বেজে সতের মিনিট বত্রিশ সেকেন্ডে লালগ্রহের কক্ষে ঢুকে পড়বে ভারতের মঙ্গলযান।  কক্ষপথে প্রবেশ করাতে গেলে মঙ্গলযানের ইঞ্জিনটি  চব্বিশ মিনিট চালাতে হবে।  বেঙ্গালুরুরতে  বসে গোটা ঘটনাটি পর্যবেক্ষণ করবেন  প্রধানমন্ত্রী । এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।  ইতিহাস সৃষ্টির দোরগোড়ায় ইসরোর বিজ্ঞানীরা।

 

.