ইঞ্জেকশন দিতে গিয়ে সদ্যোজাতের হাত থেকে উঠে গেল মাংস

বালুরঘাটে হাতের ব্যান্ডেজ কাটতে গিয়ে আঙুল কেটে ফেলেছিলেন নার্স। আর মালদার চাঁচোলে স্যালাইন দেওয়া হাতে ইঞ্জেকশন দিতে গিয়ে উঠে গেল মাংস। ফের সরকারি হাসপাতালের চিকিত্‍সক ও কর্মীদের অপদার্থতার মাসুল গুনতে হল এক সদ্যোজাতকে। গতকাল চাঁচোল মহকুমা হাসপাতালে এক সদ্যোজাতকে স্যালাইন দেওয়া হয়। এরপর থেকেই শিশুটির হাত ফুলতে থাকে। অভিযোগ, বিষয়টি চিকিত্‍সকের নজরে আনা হলেও তিনি আমল দেননি। সেই হাতেই ইঞ্জেকশন দেন। অভিযোগ, এরপরই শিশুটির হাতের অনেকটা অংশের মাংস উঠে যায়। চিকিত্‍সায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে চিকিত্সক ও কর্মীদের ওপর চড়াও হন শিশুটির পরিবারের লোকজন। কোনওক্রমে পালিয়ে রক্ষা পান চিকিত্‍সক। গভীর রাত পর্যন্ত চলে বিক্ষোভ। শেষপর্যন্ত পুলিস ও ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের প্রতিশ্রুতিতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। অসুস্থ শিশুটিকে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। 

Updated By: Jan 28, 2016, 03:08 PM IST
ইঞ্জেকশন দিতে গিয়ে সদ্যোজাতের হাত থেকে উঠে গেল মাংস

ওয়েব ডেস্ক: বালুরঘাটে হাতের ব্যান্ডেজ কাটতে গিয়ে আঙুল কেটে ফেলেছিলেন নার্স। আর মালদার চাঁচোলে স্যালাইন দেওয়া হাতে ইঞ্জেকশন দিতে গিয়ে উঠে গেল মাংস। ফের সরকারি হাসপাতালের চিকিত্‍সক ও কর্মীদের অপদার্থতার মাসুল গুনতে হল এক সদ্যোজাতকে। গতকাল চাঁচোল মহকুমা হাসপাতালে এক সদ্যোজাতকে স্যালাইন দেওয়া হয়। এরপর থেকেই শিশুটির হাত ফুলতে থাকে। অভিযোগ, বিষয়টি চিকিত্‍সকের নজরে আনা হলেও তিনি আমল দেননি। সেই হাতেই ইঞ্জেকশন দেন। অভিযোগ, এরপরই শিশুটির হাতের অনেকটা অংশের মাংস উঠে যায়। চিকিত্‍সায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে চিকিত্সক ও কর্মীদের ওপর চড়াও হন শিশুটির পরিবারের লোকজন। কোনওক্রমে পালিয়ে রক্ষা পান চিকিত্‍সক। গভীর রাত পর্যন্ত চলে বিক্ষোভ। শেষপর্যন্ত পুলিস ও ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের প্রতিশ্রুতিতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। অসুস্থ শিশুটিকে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। 

.