ঝাড়গ্রামে মিলন উত্‍সব, ব্রাত্য লালগড়

ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে জেলা পুলিস সুপার ভারতী ঘোষ। আর সেই অনুষ্ঠানেই ব্রাত্য রয়ে গেল লালগড়। ঝাড়গ্রামে মুখ্যমন্ত্রী বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে ডাক পেল না লালগড়ের কোনও ক্লাব। ক্ষোভে ফুঁসছেন লালগড়ের মানুষ।  ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উঠছে পুলিসের বিরুদ্ধে। 

Updated By: Nov 2, 2016, 09:26 PM IST
ঝাড়গ্রামে মিলন উত্‍সব, ব্রাত্য লালগড়

ব্যুরো: ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে জেলা পুলিস সুপার ভারতী ঘোষ। আর সেই অনুষ্ঠানেই ব্রাত্য রয়ে গেল লালগড়। ঝাড়গ্রামে মুখ্যমন্ত্রী বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে ডাক পেল না লালগড়ের কোনও ক্লাব। ক্ষোভে ফুঁসছেন লালগড়ের মানুষ।  ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উঠছে পুলিসের বিরুদ্ধে। 

ঝাড়গ্রাম স্টেডিয়ামে বিজয়া সম্মিলনী। মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মিলন উত্সব। খুশির হাওয়া ঝাড়গ্রাম জুড়ে।আমন্ত্রিত ঝাড়গ্রামের সব ক্লাব,পুজো কমিটি। ব্রাত্য শুধু লালগড়।

ক্ষমতার আসার পরই লালগড়ের দিকে বিশেষ নজর দেন মুখ্যমন্ত্রী। একসময়ের মাওবাদীদের মুক্তাঞ্চলে এখন উন্নয়নের ছোঁয়া। পাকা হয়েছে রাস্তাঘাট। অথচ, মুখ্যমন্ত্রী বিজয়া সম্মিলনীর মঞ্চ থেকেই বাদ পড়ে গেল লালগড়।  ক্ষোভে ফুঁসছেন লালগড়ে মানুষ।

কেন ব্রাত্য?
কিন্তু, কেন এমন দুয়োরানি লালগড়? ঝাড়গ্রাম স্টেডিয়ামের বিজয়া সম্মিলনিতে কোন কোন ক্লাব ডাক পাবে তা ঠিক করার দায়িত্ব ছিল জেলা পুলিস সুপার ভারতী ঘোষের ওপর। তাঁর নেতৃত্বাধীন কমিটিই ঝাড়াই বাছাই করে সম্মিলনী কোন ক্লাব অংশ নেবে তা ঠিক করেছে। সেই অনুযায়ী পাঠানো হয়েছে আমন্ত্রণ পত্র। আর তাতেই আশ্চর্যজনকভাবে নাম নেই লালগড়ের। কেন এভাবে বাদ পড়তে হল লালগড়কে? নিছকই ভুল? নাকি অন্য কিছু? জেলা পুলিসের মুখে কুলুপ। কিন্তু, লালগড়বাসী ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলছেন।

.