প্রশিক্ষণ ছাড়া মিলবে না শিক্ষকের চাকরি, কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে রাজ্যে অনিশ্চিত কয়েক লক্ষ পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত

প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি পরীক্ষায় শিক্ষক নিয়োগে ছাড় পাবেন না প্রশিক্ষণহীনরা। কেন্দ্রীয় এই সিদ্ধান্তের জেরে অনিশ্চিত কয়েকলক্ষ পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত। যদিও এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্যকেই কাঠগড়ায় তুলছেন বিরোধীরা। তাদের দাবি ভোটারদের মন পেতেই চাকরির পরীক্ষাকে হাতিয়ার করেছে শাসকদল। প্রাইমারি ও সেকেন্ডারিতে শিক্ষক নিয়োগে প্রশিক্ষনহীনদের ছাড় দেওয়া হবে না। শুক্রবার কলকাতায় এসে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে এ কথা জানিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীর এই বার্তায় অনিশ্চিত হয়ে পড়ল কয়েকলক্ষ পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত। যদিও এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্যকেই কাঠগড়ায় তুলছেন বিরোধীরা। তাদের দাবি, সরকার জেনে বুঝেই এই পরীক্ষাকে বিলম্বিত করেছে। একতিরিশে মার্চ, দুহাজার চোদ্দর পর প্রশিক্ষণহীনদের নিয়োগ করা যাবে না সরকার তা ভালোভাবেই জানত। তারপরেও কেন মার্চ মাসে পরীক্ষা নেওয়া হল?

Updated By: Jul 5, 2014, 09:18 AM IST

প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি পরীক্ষায় শিক্ষক নিয়োগে ছাড় পাবেন না প্রশিক্ষণহীনরা। কেন্দ্রীয় এই সিদ্ধান্তের জেরে অনিশ্চিত কয়েকলক্ষ পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত। যদিও এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্যকেই কাঠগড়ায় তুলছেন বিরোধীরা। তাদের দাবি ভোটারদের মন পেতেই চাকরির পরীক্ষাকে হাতিয়ার করেছে শাসকদল। প্রাইমারি ও সেকেন্ডারিতে শিক্ষক নিয়োগে প্রশিক্ষনহীনদের ছাড় দেওয়া হবে না। শুক্রবার কলকাতায় এসে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে এ কথা জানিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীর এই বার্তায় অনিশ্চিত হয়ে পড়ল কয়েকলক্ষ পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত। যদিও এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্যকেই কাঠগড়ায় তুলছেন বিরোধীরা। তাদের দাবি, সরকার জেনে বুঝেই এই পরীক্ষাকে বিলম্বিত করেছে। একতিরিশে মার্চ, দুহাজার চোদ্দর পর প্রশিক্ষণহীনদের নিয়োগ করা যাবে না সরকার তা ভালোভাবেই জানত। তারপরেও কেন মার্চ মাসে পরীক্ষা নেওয়া হল?

মার্চে পরীক্ষা নিয়ে একতিরিশে মার্চের মধ্যে নিয়োগপত্র দেওয়াও কার্যত অসম্ভব। বিরোধীদের দাবি, ভোটারদের মন পেতেই এই চাকরির পরীক্ষাকে হাতিয়ার করতে চেয়ে ছিল শাসকদল। তাই ভেবেচিন্তেই লোকসভা ভোটের একমাস আগেই নেওয়া হয়েছে পরীক্ষা। বিরোধীদের দাবি মানতে নারাজ স্কুল সার্ভিস কমিশন। তাদের দাবি স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিরুদ্ধে অনেকগুলি মামলা ছিল সেসব না সামলে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব ছিল না। যদিও কমিশনেরই এক অংশের দাবি,স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যানদের বিভিন্ন কারনে সরিয়ে দেওয়া এবং দক্ষ চেয়ারম্যানের অভাবে কোনওভাবেই পরীক্ষা ডিসেম্বরের মধ্যে নেওয়া সম্ভব ছিলনা। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের জেরে লক্ষাধিক পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত এখন অনিশ্চিত। আগামি দিনে এই ইস্যুতেই কেন্দ্র রাজ্য রাজনৈতিক চাপানউতোর তৈরির আশঙ্কাকরছেন অনেকেই। রাজনৈতিক মহলের অনুমান, কেন্দ্রীয় এই সিদ্ধান্তকে ঢাল করেই এই ইস্যুতেই আগামি দিনে কেন্দ্র বিরোধী আক্রমণে সুর চড়াবে রাজ্যের শাসকদল।

.