ওয়েব ডেস্ক: আজ বামেদের নবান্ন অভিযান। ১১টি কৃষক ও ক্ষেতমজুর সংগঠনের প্রতিনিধিরা রাজ্যের প্রধান প্রশাসনিক ভবনে ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নিয়েছে। অবাঞ্ছিত পরিস্থিতি এড়াতে কড়া নিরাপত্তায় ঘিরে ফেলা হয়েছে নবান্ন চত্বর। পাল্টা কৌশল নিয়েছে বামেরাও। পুলিসকে ধোঁকা দিয়ে হঠাত্‍ ব্যারিকেড ভেঙে নবান্ন পর্যন্ত ছুটে যাওয়ার ভাবনা রয়েছে। আর একটি কর্মসূচি হল, পুলিস যেখানে বাধা দেবে সেখানেই বসে পড়ার। প্রয়োজনে সারারাত অবস্থানের জন্যও তৈরি থাকতে বলা হয়েছে বিক্ষোভকারীদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


শহরে এসে পৌঁছেছেন কৃষক ও ক্ষেতমজুররা


প্রসঙ্গত, "বাংলা বিপন্ন, চলো নবান্ন", এই স্লোগানেই আজ পথে নামছে বামেরা। মূলত চারটি পয়েন্টে জমায়েত করছেন বাম নেতাকর্মীরা। রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ, PTS -এ হবে কলকাতার জমায়েত। সাঁতরাগাছি, হাওড়া ময়দান এলাকাতেও জমায়েত হবে। দ্বিতীয় হুগলি ব্রিজে যাতে কোনও ভাবেই কোনও মিছিল উঠতে না পারে সে জন্য ব্যবস্থা করছে প্রশাসন। রেডরোড, PTS, খিদিরপুর। সবদিক থেকে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে দ্বিতীয় হুগলি ব্রিজে ওঠার সব রাস্তা। বিদ্যাসাগর সেতুতে ওঠার সমস্ত র‍্যাম্প বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে ব্যারিকেড দিয়ে। বিভিন্ন পয়েন্টে থাকবে কমব্যাট ফোর্স, RAF। সকাল থেকেই যান নিয়ন্ত্রণ করবে পুলিস। কোনও গাড়িতে চেপেও যাতে দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে রাজনৈতিক কর্মীরা উঠতে না পারেন সেদিকে নজর রাখা হবে।


আরও পড়ুন- শেওড়াফুলি বৈদ্যবাটি শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অজয় প্রতাপ সিংয়ের প্রধান তিন লক্ষ্য