রাজনীতির ABC বুঝি না, কিন্তু দেশভক্তি আমাদের রক্তে আছে : ধর্মেন্দ্র

নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজনীতি সম্পর্কে কিছু না বুঝলেও দেশভক্তি তাঁর এবং তাঁর সন্তানদের রক্তে রয়েছে। সোমবার সংবাদসংস্থা এএনআই-এর কাছে এমনই দাবি করলেন অভিনেতা ধর্মেন্দ্র। সেই কারণেই তাঁর মতো তাঁর ছেলে সানি দেওল রাজনীতিতে নাম লেখালেন বলে বর্ষীয়ান এই অভিনেতা জানালেন।

২০০৪ সালে ধর্মেন্দ্র রাজনীতিতে পা রাখেন। যোগদেন ভারতীয় জনতা পার্টিতে। সেই বছরই তিনি রাজস্থানের বিকানের আসন থেকে নির্বাচনে লড়েন। ওই আসন থেকে জিতেই তিনি সাংসদ হন।

২০০৯ সালে অবশ্য তিনি ভোটে লড়েননি। ২০১৪ সালে রাজনীতিতে আসন তাঁর স্ত্রী হেমা মালিনী। বলিউডের ড্রিম গার্লও যোগ দেন বিজেপিতে। তাঁকে বিজেপি প্রার্থী করে উত্তরপ্রদেশের মথুরায়।

#WATCH Mumbai: Veteran actor Dharmendra says "We don't know the ABC of politics but patriotism is in our blood, we will serve the nation. What I did in Bikaner you can go and see, Sunny will also serve the nation." #LokSabhaElections2019 pic.twitter.com/DHUqymVxCc

— ANI (@ANI) April 29, 2019

ওই আসন থেকে জিতে হেমা সাংসদ হন। এবারও ওই কেন্দ্রে প্রার্থী ছিলেন তিনি। সেখানে ভোট তৃতীয় দফাতেই হয়ে গিয়েছে। তার পরই দেওল পরিবারের আরও এক সদস্য চলে এসেছেন রাজনীতির আঙিনায়।

গত সপ্তাহেই বিজেপিতে যোগদান করেছেন ধর্মেন্দ্রপুত্র সানি। তাঁকেই পঞ্জাবের গুরুদাসপুর লোকসভা আসনে প্রার্থী করেছে বিজেপি। সোমবার বলিউডের ‘ইন্ডিয়ান’ মনোনয়নও পেশ করেছেন। সঙ্গে ছিলেন ভাই ববি দেওল।

Rajneeti muqadqar main thi , ham chale aye. ab Bahut sare mere Bhai behan bhali buri bateyn keheyn ge. Un sab KI bateyn sar mathe par . Ek baat mein dawe se keh dena chahta hoon jo kaam Bekaner main 50 saal se na ho sake mein nain 5 saal main karwa liye they . pic.twitter.com/y2htogxBKc

— Dharmendra Deol (@aapkadharam) April 28, 2019

মনোনয়ন পেশের পর সানিও জানান, রাজনীতি সম্বন্ধে তাঁর বিশেষ জ্ঞান তাঁর নেই। তবে তিনি একজন দেশভক্ত। সেই একই কথাই কার্যত শোনা গিয়েছে বাবা ধর্মেন্দ্রর মুখেও।

সোমবার তিনি জানান, সানি দেওল রাজনীতিতে আসায় তিনি খুব খুশি। এর পরই তাঁর বক্তব্য, “রাজনীতির ABC আমি বুঝি না। কিন্তু দেশভক্তি আমাদের রক্তে রয়েছে। বিকানেরে গিয়ে দেখুন কতটা কাজ করেছি। সানিও দেশের হয়ে কাজ করবে।” এর আগে ট্যুইটারেও ছেলের রাজনীতিতে আসা নিয়ে নিজের মনোভাব ব্যক্ত করেছিলেন ধর্মেন্দ্র।