নিজস্ব প্রতিবেদন: পুলওয়ামা হামলার পর কাশ্মীর জুড়ে শুরু হয়েছে জোর তল্লাশি। শুক্রবার রাতে আটক করা হয়েছে জেকেএলএফ নেতা ইয়াসিন মালিককে। এরপরই জরুরি ভিত্তিতে শ্রীনগরে পাঠানো হল অতিরিক্ত ১০০ কোম্পানি আধাসেনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ভাওয়ালপুরে জইশ-ই-মহম্মদের সদর দফতরের দখল নিল পাক সরকার


গত কয়েকদিনে কাশ্মীরের ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতার সরকারি নিরাপত্তা তুলে নেওয়ার পাশাপাশি রাজ্যে ১৫৫ জন নেতার নিরাপত্তা থাকা কর্মীদেরও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয় রাজ্যের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদেরও ধরপাকড় শুরু হয়েছে।


কাশ্মীরে রয়েছে রাজ্য পুলিস ও কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী। এরপরও তাদের সঙ্গে যোগ দেবে ১০০ কোম্পানি আধাসেনা। পুলওয়ামা হামলার জইশের হাত ভূমিকা স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার পর উপত্যকায় উত্তাপ বাড়ছে। ফলে বাড়ানো হয়েছে তল্লাশি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাও।


আরও পড়ুন-পুলওয়ামা হামলার প্রতিবাদে নিউ ইয়র্কে পাক হাইকমিশনের সামনে প্রবল বিক্ষোভ অনাবাসী ভারতীয়দের


শুক্রবার রাতে ইয়াসিন মালিক ছাড়াও গ্রেফতার করা হয়েছে একাধিক জামাত-ই-ইসলামি নেতাকেও। এদের মধ্যে রয়েছে সংগঠনের প্রধান আবদুল হামিদ ফায়াজ। ত্রাল, অনন্তনাগ সহ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে এদের গ্রেফতার করা হয়েছে। ফলে উপত্যকার রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


সোমবার সুপ্রিম কোর্টে ৩৫এ ধারার শুনানি শুরু হচ্ছে। আধাসেনা মোতায়েন করার পেছনে এই বিষয়টিও মাথায় রাখা হচ্ছে। ওই ধারায় জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষদের বিশেষ কিছু সুবিধে দেওয়া হয়েছে।