জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: এ পি জে আব্দুল কালাম শুধু একটা নাম মাত্র নয়, একটা উদ্দীপনা, একটা আদর্শ। তাঁর গোটা জীবনটাই স্মরণীয়। কৃতি বিজ্ঞানী, ভারতের পরমাণুশক্তির জাগরণের প্রধানপুরুষ, ভারতের একাদশ প্রেসিডেন্ট। এহেন মানুষটির আজ, ২৭ জুলাই মৃত্যুদিন। আসুন দেখে নেওয়া এত বড় একটি মানুষের জীবনের কিছু কৃতিত্বের কাহিনি।
পোখরানে বিস্ফোরণ! সেদিন কীভাবে আগুন-ডানা মেলে ধরলেন 'মিসাইল ম্যান' আব্দুল কালাম?
কালাম দেশের দু'টি সংস্থাকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন-- 'ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন' (ডিআরডিও) এবং 'ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন' (ইসরো)-এর সর্বময় কর্তা ছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালে কালাম দেশের সর্বোচ্চ সম্মান 'ভারতরত্ন' পেয়েছিলেন।
তাঁর বিখ্যাত আত্মজীবনী 'উইংস অফ ফায়ার'। দীর্ঘদিনের বেস্টসেলার।
'অগ্নি' ও 'পৃথ্বী' মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণের সঙ্গেও জড়িয়ে কালামের নাম।
তাঁর তত্ত্বাবধানেই পোখরানে পরমাণুবোমা পরীক্ষা ভারতকে পরমাণুশক্তিধর দেশগুলির দলে নিয়ে আসে।
ইসরোর সর্বময় কর্তা থাকাকালীনই এ পি জে আব্দুল কালাম ভারতকে পরমাণুবিজ্ঞানে আত্মনির্ভরশীল করেন। তাঁর আমলেই ভারত প্রথম 'স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল' (এসএলভি) তৈরি করে।
ড. এ পি জে আব্দুল কালাম ছিলেন একজন স্বনামধন্য বিজ্ঞানী। তাঁর হাত ধরেই ভারত পরমাণুশক্তিতে স্বয়ংসম্পূর্ণতার পথে হাঁটতে শুরু করে।