Pakistan's Debt: ভয়ংকর পরিণতির ইঙ্গিত, পাকিস্তানের মাথায় ২৩০০০০০ কোটি টাকা ঋণের বোঝা

Pakistan's Debt: পাকিস্তান ইকোনমিক সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২০-২১ সালে পাকিস্তানের ঋণ ছিল ৩৯,৮৬০ বিলিয়ন রুপি। তার পর ৪ বছরে তা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে  

| Jun 10, 2025, 04:11 PM IST
1/7

ভেন্টিলেশনে আর্থিক অবস্থা

ভেন্টিলেশনে আর্থিক অবস্থা

প্রায় ভেন্টিলেশনে পাকিস্তানের আর্থিক পরিস্থিতি। মঙ্গলবার শাহবাজ শরিফ পার্লামেন্টে বাজেট পেশ করছেন। তার আগেই বেরিয়ে এল দেশের মাথায় ঋণের বোঝার চেহারা।

2/7

৭৬ ট্রিলিয়ন রুপির ঋণ

৭৬ ট্রিলিয়ন রুপির ঋণ

দেশের একটি আর্থিক সমীক্ষায় বেরিয়ে এসেছে পাকিস্তানের মাথার উপরে চেপে বসেছে ৭৬ ট্রিলিয়ন রুপির ঋণের বোঝা। ভারতীয় মূদ্রায় তা ২৩.১ লক্ষ কোটি টাকা। বলা হচ্ছে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এটাই সর্বোচ্চ ঋণ পাকিস্তানের। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিকাঠামো-সহ অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেশে এখন ধুঁকছে।

3/7

চার বছর বৃদ্ধি ৪ গুণ

চার বছর বৃদ্ধি ৪ গুণ

পাকিস্তান ইকোনমিক সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২০-২১ সালে পাকিস্তানের ঋণ ছিল ৩৯,৮৬০ বিলিয়ন রুপি। তার পর ৪ বছরে তা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। গত ১০ বছরের দেশের ঋণ প্রায় লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।

4/7

১০ বছরে ঋণ বেড়েছে ৫ গুণ

১০ বছরে ঋণ বেড়েছে ৫ গুণ

২০১৪-১৫ সালে ঋণ ছিল ১৭৩৮০ বিলিয়ন রুপি। আর এখন তা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬.০০৭ বিলিয়ন রুপিতে। অর্থাত্ এই দশ বছরে তা বেড়েছে ৫ গুণ। 

5/7

ভয়ানক বিপদের মুখে দেশ

ভয়ানক বিপদের মুখে দেশ

ওই বিপুল টাকার ঋণের মধ্যে ৫১,৫১৮ বিলিয়ন রুপি হল দেশের অন্দরের ঋণ। আর ২৪,৪৮৯ বিলিয়ন বৈদেশিক ঋণ। পাকিস্তান ইকোনমিক সার্ভের রিপোর্টে বলা হয়েছে এভাবে ঋণের বোঝা বাড়তে থাকলে তা পাকিস্তানের জন্য ভয়ানক বিপদের হবে। সুদের হার যে ভাবে বাড়ছে তাতে দেশের আর্থিক নিরাপত্তা বলে আর কিছু থাকবে না।

6/7

বড় বোঝা চিনের ঋণ

বড় বোঝা চিনের ঋণ

পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণ দিনের পর দিন ফুলে ফেঁপে উঠছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ঋণের পরিমাণ কম করে দিয়েছে। তবে পাকিস্তানের সামনে বড় বিপদ চিন। পাক বন্ধু চিন সিপেক-সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে যে ঋণ দিয়েছে তার পরিমাণ পায় ৩০ বিলিয়ন ডলার। ওই বিপুল ঋণের বোঝা কীভাবে পাকিস্তান চোকাবে তার কোনও দিশা নেই পাক সরকারের কাছে।

7/7

ঋণ দেশের জিডিপির অর্ধেক

ঋণ দেশের জিডিপির অর্ধেক

দেশটির মাথার উপরে যে ঋণ রয়েছে ১৩০ বিলিয়ন ডলার। এটি দেশটির জিডিপির প্রায় ৫০ শতাংশ।