ওয়েব ডেস্ক: ছোট্ট করিম দৃষ্টি ফিরে পাবে কিনা, এখনও নিশ্চিত ভাবে বলতে পারছেন না চিকিত্সকরা। সিটিস্ক্যানে তার মস্তিস্কে ক্ষত ধরা পড়ছে। নিয়মিত তাঁর খোঁজ নিচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর দফতর। কিন্তু কার গাফিলতিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পেরেক বেঁধা চোখে ঘুরতে হল করিমকে? ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ । SSKM হাসপাতাল। বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট  অফ নিউরোসায়েন্স। RIO । NRS হাসপাতাল। চোখের কয়েক ইঞ্চি গভীরে ফুটে রয়েছে পেরেক। রক্তে ভাসছে জামা। সেই পেরেক বেঁধা কচি ছেলেটাকে নিয়েই হাসপাতালে-হাসপাতালে ঘুরতে হয়েছে বাড়ির লোককে। NRS-এই অবশেষে অস্ত্রোপচার। বার করা গেছে পেরেক। কিন্তু তার পর? রবিবার সকালে করিমের থ্রিডি স্ক্যান করানো হয়। সেই রিপোর্ট দেখে চমকে উঠছেন চিকিত্সকরা। এভাবেই চোখের ভিতরে পেরেক ঢুকে যায় করিমের। বেশ কয়েক ইঞ্চি গভীরে রীতিমতো বেঁকে ঢুকে যায় পেরেকটি।এই বিরাট ক্ষত সারিয়ে করিমের চোখ ভাল করা যাবে তো? উদ্বেগে পরিবার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন রায়গঞ্জ কাণ্ডে গ্রেফতার আরও এক, এই নিয়ে চারজনকে গ্রেফতার করল পুলিস


সোমবার করিমের জন্য মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হবে। বোর্ডে চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ, আই সার্জেন থাকবেন। স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞকেও রাখা হবে বোর্ডে। করিমের শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রীর দফতর। সেখান থেকে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে তার। রবিবার হাসপাতালে আসেন ডেপুটি ডুপার। কেন NRS-এ চিকিত্সা শুরুতে এত দেরি হল? কেন ফের মেডিক্যাল কলেজের RIO-তে যাওয়ার কথা বলা হল? তা খতিয়ে দেখছেন তিনি।এসবের মধ্যেও ঘুরছে একটাই প্রশ্ন, আট বছরের করিম দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাবে তো?


আরও পড়ুন  রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পরেও সদর্থক সাড়া না মিললে পাহাড় নিয়ে নতুন করে ভাববে মোর্চা