নিজস্ব প্রতিবেদন: দু'টি আলাদা অভিযানে ১২.৫ কিলোগ্রাম চোরাই সোনা উদ্ধার করল ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স। যার বাজারমূল্য প্রায় ৪.৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে দমদম বিমানবন্দর লাগোয়া কৈখালি থেকে ৬.৫ কিলোগ্রাম সোনা উদ্ধার হয়েছে। গ্রেফতার হয়েছে ৩ জন। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে অপর অভিযানে উদ্ধার হয়েছে ৬ কিলোগ্রাম সোনা। মহিলা-সহ গ্রেফতার হয়েছে ৪ জন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



গোয়েন্দাসূত্রে জানা গিয়েছে, গোপনসূত্রে খবর পেয়ে কৈখালিতে একটি সরকারি বাসে অভিযান চালান তাঁরা। উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা থেকে বনগাঁ হয়ে হাওড়া যাচ্ছিল বাসটি। সুজিত রক্ষিত, সঞ্জীব রক্ষিত ও মিলন স্বর্ণকার নামে ৩ ব্যক্তিকে তল্লাশি করে উদ্ধার হয় ১২ কিলোগ্রাম সোনা। বিশেষ ভাবে তৈরি কোমরে বাঁধার বেল্টে করে পাচার করা হচ্ছিল সোনার বাটগুলি। বাংলাদেশ থেকে ওই সোনা চোরাপথে বনগাঁয় এসেছিল বলে জানিয়েছে ধৃতরা। কলকাতায় নির্দিষ্ট জায়গায় সোনা পৌঁছে দিতে যাচ্ছিল তারা।  


অপর অভিযানে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে হাওড়াগামী সরাইঘাট এক্সপ্রেসে হানা দেন গোয়েন্দারা। সেখানে সন্দেহভাজন ৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে তারা জানায়, কামাক্ষ্যা মন্দিরে পুজো দিয়ে ফিরছে তারা। দলে ছিলেন ১ মহিলা। কিন্তু তল্লাশি চালাতেই তাদের ব্যাগ থেকে উদ্ধার হয় ৩৬টি সোনার বিস্কুট। যার ওজন ৬ কিলোগ্রাম। 


সিপিএমের ধাঁচে তৃণমূলে ৩ লক্ষ হোল টাইমার, সোমবার ঘোষণা করতে পারে মমতা


এই নিয়ে চলতি আর্থিক বছরে পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমে ৬২ কিলোগ্রাম সোনা উদ্ধার করল ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স। গত বছর মোট ৪৬৪ কিলোগ্রাম সোনা বাজেয়াপ্ত করেছিল তারা।