নিজস্ব প্রতিবেদন : শিশু বিক্রি আগেই রুখেছিল ২৪ ঘণ্টা। এবার আমাদেরই খবরের জেরে সরকারি যোজনায় ঘরের কাগজপত্রও হাতে পেয়ে গেলেন অভাবী মা। সন্তানকে নিয়ে এখন নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন কোচবিহারের সান্ত্বনা সূত্রধরের চোখে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অভাবের তাড়নায় তাঁর বিরুদ্ধেই নিজের সদ্যোজাত সন্তানকে বিক্রি করতে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে এমজেএন হাসপাতালে। আমাদের অন্তর্তদন্ত সেই ছক ভেস্তে দেয়। কিন্তু গল্প এখানেই শেষ হয়নি। মা অভিযোগ তোলেন, গ্রামের মাতব্বরদের ইন্ধনেই সন্তানকে অন্যের হাতে তুলে দিতে যান তিনি। এমনই জুলুমবাজি তাঁদের যে, সরকারি আবাস যোজনায় ঘরটুকুও জোটেনি। কারণ দাবিমতো টাকা মেটাতে পারেননি তিনি। ২৪ ঘণ্টায় এখবর প্রচারের পরই জেলাশাসক অফিসারদের নির্দেশ দেন ঘটনাস্থলে সরেজমিনে গিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে। সেইমতো কোচবিহার জেলাপরিষদ ও তুফানগঞ্জ এক নম্বর ব্লকের আধিকারিকরা ছুটে যান হতদরিদ্র সান্ত্বনা সূত্রধরের বাড়িতে। এরপরই সরকারি আবাস যোজনায় ঘরের কাগজপত্র তুলে দেওয়া হয় তাঁর হাতে। এটুকু সম্বল করেই ফের জীবনযুদ্ধে নতুন করে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত সান্ত্বনা। অবশ্যই সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে।  


২৪ ঘণ্টার খবরের জের। কোচবিহারে শিশু বিক্রিকাণ্ডে মায়ের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে আসতেই তোলপাড় জেলা প্রশাসনে। জেলাশাসকের নির্দেশে তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ।


আরও পড়ুন- সোনার বদলে দ্বিগুণ মূল্যের নতুন নোট!