নিজস্ব প্রতিবেদন: মঙ্গলবার সন্ধ্যার পরই গোটা চিত্রটি বদলে যায়। আরও ১০ জনের আক্রান্ত হওয়ার খবর মেলে রাজ্যে। স্বাস্থ্যভবন সূত্রে খবর, আলিপুরের চিকিৎসকের ছেলে, মেয়ে এবং স্ত্রী  তিনজনের শরীরে মিলেছে নোবেল করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। এছাড়াও শ্রীরামপুরের এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২ ব্যক্তির শরীরে মিলেছে নভেল করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। এগরার এক ব্যক্তির শরীরে ওই সংক্রমণ মিলেছে। আরজিকর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক ব্যক্তির শরীরে মিলেছে সংক্রমণ। পাশাপাশি দমদম আইএলএস হাসপাতালে ইতালির মিলান ফেরত এক প্রৌঢ়ার শরীরে মিলেছে সংক্রমণ। যার মধ্যে এদিন সন্ধ্যায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। যাদের শরীরে মিলেছে সংক্রমণ। ৫২ বছরের এক রোগী হাওড়ার গোলাবাড়ি আইএলএস হাসপাতালে মারা যান। অন্যদিকে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আজ রাত নটায় মারা যান ৬২ বছরের এক ব্যক্তি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: করোনা রুখতে লক্ষাধিক মানুষকে নজরবন্দি করল রাজ্য সরকার


পরিসংখ্যান বলছে, রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭, মৃত্যু হল ৫ জনের।  ২৯ জন এই মুহূর্তে রাজ্যে চিকিত্সাধীন। এর মধ্যে ৭ জন ভেন্টিলেশনে। বাড়ি ফিরেছেন ৩ জন।


এদিকে, দেশজুড়ে লকডাউন জারি রয়েছে। সতর্কতা জোরদার করতে পথে নেমেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবু সংক্রমণ ঠেকানো কঠিন হয়ে উঠেছে। স্বাস্থ্যভবন সূত্রে খবর প্রায় ৯ জন এমন রোগী পাওয়া গিয়েছে যাঁদের বিদেশ ভ্রমণের কোনও ইতিহাস নেই। তবে কি সার্বিক গোষ্ঠী সংক্রমণের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে ভারত? বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর। এই পরিস্থিতির মাঝেই নিজামউদ্দিনের ধর্ম সম্মেলনের ঘটনা বাড়তি আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে গোটা দেশেই। কেন্দ্রের দাবি, এখনও স্টেজ থ্রিতে পৌঁছয়নি দেশ। স্থানীয় স্তরেই রয়েছে সংক্রমণ।