নিজস্ব প্রতিবেদন: আবেদন করা হয়েছিল। ব্যস, ওইটুকুই। মাদার অ্যান্ড চাইল্ড হাবে ছিল না ফায়ার লাইসেন্স। কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতালের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার তদন্তে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



গত সপ্তাহের শেষেই হাসপাতালের মাদার অ্যান্ড চাইল্ড কেয়ার হাবে আগুন লাগে। স্বাভাবিকভাবেই মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। দমকলের তিনটি ইঞ্জিনের তত্পরতায় দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। এড়ানো যায় বড় কোনও বিপত্তি। এই ঘটনার তদন্ত শুরু হয়। একটি কমিটি গঠন করা হয়। সোমবার মাদার অ্যান্ড চাইল্ড হাব ঘুরে দেখেন তদন্ত কমিটির সদস্যরা। উঠে আসে এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।


প্রেম করে বিয়ে কেন মেনে নিচ্ছে না পরিবার? স্বামীর গঞ্জনা শুনে আত্মহত্যার চেষ্টা গৃহবধূর
 


ফায়ার লাইসেন্স নিয়ে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রিন্সিপাল সুকুমার রায় স্পষ্ট করে কিছু বলতে চাননি । ফায়ার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা হয়েছে বলে মূল প্রশ্ন এড়িয়ে যান তিনি। একই বক্তব্য কোচবিহার পুরসভার পুরপ্রধান ভূষণ সিংয়ের।


প্রশ্ন উঠছে, সরকারি হাসপাতালে ৩০০ বেডের মাদার অ্যান্ড চাইল্ড কেয়ার হাবে কেন ফায়ার লাইসেন্স থাকবে না?  রোগীর আত্মীয়দের বক্তব্য, একই বিষয় যদি কোনও বেসরকারি হাসপাতালে হয়ে থাকত, তাহলে সরকার তত্ক্ষণাত্ কড়া পদক্ষেপ করত। মোটা টাকার ফাইন এমনকি গ্রেফতারি পর্যন্ত হতে পারত। তাহলে সরকারি হাসপাতালে ক্ষেত্রে একই পদক্ষেপ নয় কেন?


সরকারি হাসপাতালেই গোড়ায় গলদ থাকায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন রোগীর আত্মীয়রা। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের এমএসভিপি গ্রেফতার ও পদত্যাগের দাবি তুলেছেন তাঁরা।