বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে সকলেই অত্য়ন্ত পরিচিত নাম। দেখে নিন কাদের জীবনে নেমে এসেছে ধনবর্ষা
ঐশ্বর্যের নামকরণ একেবারে যথার্থ। বলি অভিনেত্রীদের মধ্য়ে সবচেয়ে ধনী তিনিই। বচ্চন পরিবারের বউ ৮০০ কোটি টাকা মালকিন। অধিকাংশই আসে ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্ট থেকে। ঐশ্বর্যর কথা আর আলাদা করে বলার দরকার নেই।
বলিউডের আদরের পিগি চপসের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৬০০ কোটি টাকা। টেক ইন্ডাস্ট্রি, রেস্তোরাঁ ও বিউটি প্রোডাক্টসে ভর করেই প্রিয়াঙ্কা উড়ছেন। টাকার গদিতেই বসে নিক জোনাস ঘরণী।
বলিউডের প্রথমসারির অভিনেত্রীদের মধ্য়ে একেবারে উপরের তালিকায় আলিয়া। ৫৫০ কোটি টাকার মালকিন। জাতীয় পুরস্কার জয়ী অভিনেত্রী সিনেমা পিছু নিয়ে থাকেন ২০ কোটি টাকা! এছাড়াও তাঁর বিনিয়োগ রয়েছে পোশাক ব্র্য়ান্ডেও।
দীপিকার কথাই আলাদা। সিনেমা থেকে তাঁর উপার্জন ৩০ কোটি টাকা। এত টাকা আর কোনও অভিনেত্রী পান না ভারতে। দীপিকার ঝুলিতে রয়েছে ৫০০ কোটি টাকা। ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্ট থেকে স্কিন লাইনেও আছেন তিনি।
নবাব পরিবারের বউ করিনা। বলিউডে এক সময় দাপুটে ব্য়াট করেছেন। অভিনয় ছাড়াও স্কিনকেয়ার লাইন, রেডিয়ো শো ও এনডোর্সমেন্ট তো রয়েছেই। এই সব করেই তিনি হয়েছেন ৪৮৫ কোটি টাকার মালকিন।
ক্য়াট বলতে অনেকেই অজ্ঞান। সিনেমার পারিশ্রমিক, এনডোর্সমেন্ট ও বিউটি লাইনে যুক্ত থেকে তাঁর পকেটে ঢুকেছে ১০০ কোটি টাকা। এই মুহূর্তে তিনি ২৬৫ কোটি টাকার মালকিন।
অনুষ্কা অভিনয়ের সঙ্গে কিছুটা দূরত্বই বজায় রেখেছেন। বিরাট কোহলির স্ত্রী ২৫৫ কোটি টাকার মালকিন। তাঁর ক্লোদিং ব্র্যান্ডের সঙ্গেই রয়েছে প্রোডাকশন হাউজ। অনুষ্কাও রয়েছে ধনীদের তালিকায়।
নয়ের দশক দেখেছে স্ক্রিনে মাধুরীর মাধুর্য। আপাতত রিয়ালিটি শোয়ের বিচারক হিসেবে তাঁকে পাওয়া যায়। এছাড়াও ডান্স অ্য়াকাডেমি ও এনডোর্সমেন্ট রয়েছে। সব মিলিয়ে তাঁর এখন ২৫০ কোটি টাকা রয়েছে ব্যাংকে।
তনুজা কন্য়া কাজল। আপাতত বড়পর্দায় খুব বেশি তাঁকে দেখা যায় না। রিয়াল এস্টেট ও বিজ্ঞাপনে পা রাখা কাজলের ব্য়াংকে রয়েছে ২৩৫ কোটি টাকা।
রানি মুখোপাধ্য়ায় সিনেমা থেকে অনেকটাই দূরে এখন। ইনভেস্টমেন্ট ও ব্র্য়ান্ড অ্যাসোসিয়েশনে রয়েছেন তিনি। রানির পকেটে রয়েছে ২০৫ কোটি টাকা।