দইয়ে থাকে মাইক্রোবায়োম যা ফুসফুসকে ভালো রাখে।
আমন্ডে থাকে ভিটামিন-ই। যা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের সোর্স।
কমলালেবু, পাতিলেবু, মুসুম্বি- যে কোনও লেবুতেই থাকে ভিটামিন সি। যা ইমিউনো সিস্টেমকে বাড়ায়। সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়।
বেদানায় থাকে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। যা ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজনীয়।
জিরায় থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান।
বিট রক্তচাপ কমায়। অক্সিজেনের গ্রহণক্ষমতা বাড়ায়। যা শ্বাসক্রিয়াকে উন্নত করে।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে। যা আমাদের ফুসফুসকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখে।
আদায় থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট উপাদান যা আমাদের শ্বাসযন্ত্রের জন্য উপযোগী।
রসুন ফুসফুসে সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। ফুসফুসকে সুস্থ রাখে।
হলুদে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা ফুসফুসের প্রদাহ কমায়।