অ্যাজমার সঙ্গেই জড়িয়ে থাকে ন্যাজাল অ্যালার্জি। কোনও রেণু, ধুলো থেকে এই অ্যালার্জি তৈরি হয়।
অ্যাজমার সঙ্গে সম্পর্কিত সিওপিডি। যারা বয়স্ক মানুষ তাদের এই সমস্যা খুবই দেখা যায়। এতে ফুসফুসে অক্সিজেন কম যায়। ধূমপায়ীদের ক্ষেত্রে খুবই স্বাভাবিক।
গ্যাস্ট্রোইসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজিজ ও অ্যাজমা অনেকসময় একসঙ্গে দেখা দেয় । স্টোম্যাকে অ্যাসিড জমলে শ্বাসনালীতে সমস্যা হয়।
ওবেসিটি থাকলে অ্যাজমা বাড়ে। অত্যাধিক মোটা হয়ে গেলে তা শ্বাসনালীতে চাপ দেয়। এতে অ্যাজমার সমস্যা বাড়ে।
অ্যাজমার সঙ্গে এই রোগও হতে পারে। এতে সাইনাস ফুলে যায়। ওষুধে কাজ না হলে অনেক ক্ষেত্রে অপারেশনও করতে হতে পারে।
অ্যাজমার সঙ্গে প্রায় হাত ধরে চলতে পারে স্লিপ অ্যাপনিয়া বা ঘুমের ব্যাঘাত। এক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে শ্বাস প্রশ্বাস থমকে যেতে পারে।
অ্যাজমা থাকলে ডিপ্রেসন ও অ্যাংজাইটি চলে আসতে পারে। এতে মানসিক চিকিত্সকের পরামর্শ নিলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।