ঘি ভেতর থেকে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। যাদের রুক্ষ ত্বক তারা রোজ সকালে একটু করে ঘি খেলে ত্বকে থাকে কোমল এবং মসৃণ। ত্বককে হাইড্রেড রাখতে সাহায্য করে ঘি।
ঘি প্রাকৃতিক লিপ বামের কাজ করে। ঠোঁটের ওপর একটু করে প্রত্য়েকদিন ঘষলে ফাটা ঠোঁটও মসৃণ হয়ে যায়।
রুক্ষ, জমাটবাঁধা, ফাটা চুলে ঘি লাগালে চুল হয় মসৃণ, নরম এবং চকচকে। তাই ঘি প্রাকৃতিক উপায়ে চুলকে কন্ডিশানার করতে সাহায্য করে।
ঘি আয়ুর্বেদিক উপায়ে মাসাজ করাতে সাহায্য করে। এই মাসাজের ফলে ত্বক থাকবে কোমল এবং উজ্জ্বল; এছাড়াও এই মাসাজ নেওয়ার ফলে ব্লাড সার্কুলেশনও ভালো থাকবে।
একফোঁটা ঈষদ উষ্ণ ঘি চোখে এক ড্রপ দেওয়া হলে চোখ থাকবে ভালো এবং চেখের যন্ত্রনা থেকেও মুক্তি দিতে পারে এই আয়ুর্বেদিক উপায়।
ঘি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ালের সাহায্য করে। ছোট ছোট পোড়ার জ্বালা নিমেষে কমাতে পারে ঘি। এছাড়াও ঘি সদ্য কেটে যাওয়া জায়গায় দিলে তা তাড়াতাড়ি শুকিয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
ঘি শরীরে ইমিউনিটি পাওয়ার বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীরকে রাখে সুস্থ ও চনমনে।
ঘুমতে যাওয়ার আগে এক চামচ ঘি দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে প্রাকৃতিক উপায়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ঘি হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে সাহায্য করে।
প্রাকৃতিক উপায়ে মেকআপ তুলতে সাহায্য করে ঘি। আলতো হাতে এক ফোঁটা ঘি তুলোয় লাগিয়ে ঘষলে খুব সহজে মেকআপ উঠে যায়।
প্রত্যেকদিন ঘি মুখে দিয়ে মাসাজ করলে ত্বক উজ্জ্বল থাকার পাশাপাশি যৌবনও ধরে রাখতে সাহায্য করে ঘি।