বছরের সেই সময় এসে গেছে, যখন মা লক্ষীর বাড়িতে আগমন ঘটে। বাঙালিরা মায়ের আরাধনার জন্য় একেবারে প্রস্তুত। তবে প্রতিবারের একই মিষ্টি না দিয়ে, বদলে দিন অন্য ধরণেক কিছু।
বাঙালিরা প্রত্যেকেই এই মিষ্টির সঙ্গে খুবই ভালো ভাবে পরিচিত। গুরের পাশাপাশি, চিনির নারুও রাখতে পারেন মায়ের ভোগে।
লক্ষী পুজো মানেই শীতের আগমন, আর শীত মানেই পাটিসাপটা। অন্য মিষ্টির বদলে রাখতে পারেন এই মিষ্টি।
চিনি, এলাচ, ক্ষীর দিয়ে তৈরী হয় মিষ্টি। সব বাঙালিরই প্রথম পছন্দ ক্ষীরের সন্দেশ।
বাঙালির ক্ষীর হিসেবে পায়েসই পরিচিত। বাদাম কিসমিস দিয়ে তৈরী এই মিষ্টি দিয়ে মা-কে পুজো দিয়ে সন্তুষ্ট করুন।
পাটিসাপটার মতো এই মিষ্টিও শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে খাওয়া শুরু করে ফেলি আমরা। তাই এইবছর লক্ষী পুজোয় পাটিসাপটার পাশাপাশি রাখুন এই মিষ্টিও।
পান্তুয়া আসলে গোলাপজামুনের মতোই এক মিষ্টি। সন্দেশের বদলে অন্য কোনও রসের মিষ্টি মায়ের ভোগে রাখতে চাইলে এই মিষ্টি দিতেই পারেন।
উৎসবের মরশুম মানেই রসগোল্লা। আর মায়ের পুজোয় রসগোল্লা না রাখলে কীভাবে চলে। তাই এবার লক্ষী পুজোয় রসগোল্লা।
সন্দেশ এবং রসের মিষ্টি একসঙ্গে মা-কে দিতে চাইলে, ভোগে রাখতে পারেন ক্ষীরকদম।
একেবারে অন্যরকম এই মিষ্টি। দুধের মধ্যে ছানার বল ফুটিয়ে তৈরী হয় এই মিষ্টি। মায়ের ভোগে রাখতেই পারেন এই মিষ্টি।