এটি ক্লাসিক কেপের মতো দেখতে পঙ্কোস ডিজাইন করা হয়, তবে ভিনটেজ বাইরের পোশাকগুলি মাঝে মাঝে এখনও পরা হয়। কেপ সোয়েটার এখন খুব জনপ্রিয়।
এটি আয়ারল্যান্ডের আরান দ্বীপপুঞ্জ থেকে এসেছে। একে জেলেদের সোয়েটারও বলা হয়। পুরু, টেক্সচারযুক্ত সোয়েটারটি বাইরে পরার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এগুলি সাধারণত উলের বুনে বুনে তৈরি করা হয়।
গল্ফ কোর্সে, এই ধরনের সোয়েটার জনপ্রিয়। ওয়েস্টার্ন স্কটিশ ডিস্ট্রিক্ট অ্যাগ্রিলের ক্ল্যান ক্যাম্পবেল টার্টান থেকে এসেছে। স্কটল্যান্ডে ষোড়শ দশক থেকে এই সমস্ত পোশাক এসেছে। উইন্ডসর যুগের ফ্যাশন জগতের একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব এই স্টাইলটি তৈরি করেছিলেন। গলফ কোর্সে ব্যবহারের ফলে, আর্গিল জনপ্রিয় হয়ে ওঠে প্রচণ্ড পরিমানে।
এটিকে ফিটনেস সোয়েটারও বলা হয়, এতে প্রায়শই সামনে নেটের প্যানেল থাকে যাতে আপনি শরীরচর্চা করার সময় শ্বাস নিতে পারেন।
একটু হালকা শীতের জন্য এই সোয়েটার। জিন্স বা স্কার্টের সাঙ্গে অথবা ব্লেজার বা কোর্টের নীচে পরা হয়।
ডিজাইনটা পুরুষের সোয়েটারের মতো, কিন্তু পরেন মহিলারা। এটি একটি বয়ফ্রেন্ড সোয়েটার সোয়েটার বলে।
এটি একটি ইন্টারলকিং বা বিনুনি করা প্যাটার্নের সোয়েটার। কেবল-নিট সোয়েটারে সূক্ষ তারের প্যাটার্নের কারণে ফ্যাব্রিক আরও ঘন হয়, যা সোয়েটার অনেক মোটা করে। বেশি ঠাণ্ডায় অত্যন্ত আরামদায়ক।
এটি একটি ভিন্ন স্টাইলের সোয়েটার, যা কার্ডিগান বা পুলওভারের চেয়ে মোটা এবং ভারী, ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য আদর্শ। এটি ফ্যাব্রিক বুননে তৈরী । যাঁদের শরীরের গড়ন ছিপছিপে, তাঁদের এই সোয়েটারে মানায় ভালো।
এটিকে কাট-আউট সোয়েটারও বলা হয়, এটি একটি আধুনিক সোয়েটার। এটি পর্টিতে বা কোনোরকম অনুষ্ঠানে পড়ার জন্য উপযুক্ত। এটি বর্তমানে খুবই ফ্যাশনেবল।
এটি একটি পুরনো ফ্যাশন। ৭০০ দশকের শেষের দিকে জাপানে ফ্লেয়ার হাতার প্রথম আবির্ভাব। মধ্যযুগে বেল হাতা পড়ার প্রবণতা ছিল ইউরোপ জুড়ে। বর্তমানে এটি একটি ট্রেন্ডিং ফ্যাশন। ভি নেকের ঢিলেঢালা এই সোয়েটার কোমরের ঠিক নীচে পর্যন্ত বিস্তৃত তাই এটিকে বড় সোয়েটার নামেও ডাকা হয়।