তালিকায় সবার ওপরে বারটেন্ডাররা, তাঁরা বারে পানীয় তৈরি ও পরিবেশন করেন সকলকে। এই পেশাজীবীদের মধ্যে বিচ্ছেদের হার সর্বাধিক।
দ্বিতীয় স্থানে আছেন এক্সোটিক ডান্সার ও অ্যাডাল্ট পারফরম্যান্স আর্টিস্ট। পেশাগত কারণে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্ক মিষ্টি মধুর হয়ে উঠতে পারে না।
এটি এমন এক পেশা, যেখানে সব সময়ই মানসিক চাপে থাকতে হয়। এই কারণে জীবনসঙ্গীর সঙ্গে এই পেশাজীবীদের মানসিক দূরত্ব থাকে সর্বাধিক।
এই পেশার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত, তাঁদের কাছে সব সময় প্রাধান্য পায় রোগীরা, জীবনসঙ্গী নয়। এই পেশাজীবীরা খুব কমই সঙ্গী সময় দিতে পারেন।
যাঁরা ক্যাসিনোতে কাজ করেন বা যাঁরা জুয়ার সঙ্গে যুক্ত, তাঁদেরও জীবনসঙ্গীর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটে।
অনেকের কাছেই এই চাকরি খুবই আকর্ষণীয়। কিন্তু এই পেশাজীবীরা বিভিন্ন দেশে বিদেশে ঘুরে বেড়াবার সুবাদে খুব কমই জীবন সঙ্গীকে সময় দিতে পারেন।
পুরো সময় ফোনে কথা বলেন, কিন্তু কাছের মানুষটির খবর নাওয়ার সময়ই পান না তাই সম্পর্কে ফাটল ধরে।
বিশেষ করে ব্যালে ডান্সারদের মধ্যে বিচ্ছেদের হার সবথেকে বেশি। এই পেশার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁরা শরীরকে ফিট রাখতে নিজের বেশিরভাগ সময়টাই শরীরচর্চাতে দেন, অথচ সঙ্গীকে সময় দেবার মতো সময় তাঁদের হাতে থাকে না।
এই পেশার সঙ্গে যুক্ত যাঁরা, তাঁরা নানান রকম মনস্তাত্ত্বিক জটিলতায় ভোগেন। ফলে সঙ্গীর সঙ্গে খুব একটা সুন্দর সম্পর্ক গড়ে ওঠে না।
চাকরিজীবন নিয়ে মোটেও সন্তুষ্ট এই সকল পেশার সঙ্গীরা। শারীরিক ও মানসিকভাবে বিধ্বস্ত হয়ে তাঁরা বাড়ি ফেরেন।