ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য নিম পাতা অত্যন্ত উপকারী। এছাড়াও এটি রক্তকে যেমন পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে তেমনই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে।
যকৃতের জন্য খুব উপকারী। এতে আছে ওমেগা ৩ ফ্যাট, লাইকোপিন নামক অ্যন্টিঅক্সিডেন্ট। এছাড়াও আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম, যা হাড় ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে।
এতে আছে প্রচুর মিনারেলসের পাশাপাশি আছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও বাড়ায় এটি।
প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে এই শাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় এই শাক।
এর আছে প্রচুর ঔষধি গুণ। এটি যেমন রক্তে কলেস্টরল কমায় তেমনই জ্বর, পেট খারাপ, অন্ত্রের কৃমি, কোষ্ঠকাঠিন্য, চর্মরোগ, যকৃতের প্রদাহ, পাকস্থলী প্রদাহ কমাতেও সাহায্য করে।
এসিডিটি, ডায়াবেটিকের মতো অসুখকে সারিয়ে দিতে সাহায্য করে এই শাক। তবে তেলে ভাজলে এর গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়, তাই সেদ্ধ খেলে ঔষধির কাজ করে এই শাক।
এই শাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ অনেক বেশি। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
করলার মতো এতেও আছে প্রচুর মিনারেলস যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
স্বরভঙ্গ, বসন্ত রোগ ছাড়াও শিশুদের ঠাণ্ডা-কাশিতে এ শাক খেলে প্রচুর উপকার পাওয়া যায়।
এতে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাট, লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা হাড় ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে।