লিফ্টের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করুন, এতে শরীর থাকবে সুস্থ, এতে যেমন হবে ক্যালোরি ক্ষয়, তেমনি শরীরে গ্লুকোজের মাত্রাও থাকবে নিয়ন্ত্রনে।
কর্মস্থলে থাকলে প্রায় হাঁটাহাঁটির সময়ই পাওয়া যায়না, তাই সময় পেলে অবশ্যই নিজের ডেস্ক থেকে উঠে প্রতি ঘণ্টায় দ্রুত হাঁটাচলা করুন।
সময়ের অভাবে আমাদের স্ট্রেচিং করা হয়না, তাই কাজের ফাঁকে হাতে যদি অল্প সময় থাকে ডেস্কে উঠে দাঁড়ান এবং শরীরকে টানটান করুন।
আপনি যদি ট্রেনে বা বাসে যাতায়াত করেন তাহলে অন্তত পক্ষে একটা স্টপ আগে নামুন এবং জোড়ে জোড়ে হাঁটতে পারেন, এতে শরীরের ক্যালোরি খরচ হবে অনেকটা পরিমাণে।
একান্তই আপনার সময় না থাকলে ডেস্কের চেয়ারে বসে হাত, পা, ঘাড়ের ব্যায়াম করে নিতে পারেন এতে অন্তত হাত-পায়ের ব্যাথা কমবে।
বাড়িতে যদি পোষ্য থাকে তাকে নিয়ে একটু করে হেঁটে আসুন, হাঁটার সময় যদি দ্রুত হাঁটেন এবং একটু সময় নিয়ে হাঁটেন; এতে আপনারও যেমন শরীর থাকবে সুস্থ তেমনি পোষ্যরাও অনেক আনন্দ পাবে।
বাড়িতে যদি বাচ্চা থাকে তাদের সঙ্গে খেলুন ছোটাছুটি কিংবা দৌড়াদৌড়ি অথবা খেলতে পারেন ফুটবল বা ফ্রিসবিও ছুঁড়তে পারেন। এতে শরীরচর্চা হবে অনেকটাই।
জিনিসপত্র নিয়ে ওপরের তলায় দু'বার বা তিনবারে নিয়ে যান এতে শরীর থাকবে সুস্থ ক্যালোরিও কমবে দ্রুত। একবারের বদলে যদি অনেকবার করা যায় তাহলে অনেকটাই শরীরচর্চা হবে।
আপনার বাড়ির কাজ বা বাগানের কাজ নিজে করুন, নিজে করলে এতে যেমন শরীর থাকবে ফিট, মনও হবে চনমনে।
যদি দীর্ঘক্ষণ ফোনে কথা বলার অভ্যাস আপনার থাকে, তাহলে সময় নষ্ট না করে সময় বাড়ির চারপাশে হাঁটুন বা সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করুন। (Disclaimer: প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, কোনও সুপারিশ করা হচ্ছে না।)