আপনার বাপের বাড়ির রীতি-আচার তাঁদের সঙ্গে শেয়ার করুন। আবার শ্বশুরবাড়ির দিকের রীতি-আচারকেও শিখে নিজের করে নিন।
দু-বাড়ির খাবারের পছন্দ-অপছন্দ দুরকম হতেই পারে। আপনি যদি নতুন খাবার ট্রাই করেন, নতুন পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে সম্পর্কের বন্ধন গাঢ় হবে।
যদি আপনি শ্বশুরবাড়ির থেকে দূরে থাকেন, তবে নিয়মিত তাদের ফোন, ভিডিয়ো কল করুন। মেসেজ পাঠান। যোগাযোগ সম্পর্কের অন্যতম ভিত।
তাঁদের মতামত ও মূল্যবোধকে গুরুত্ব দিন। সবসময় আপনি সহমত না-ও হতে পারেন, কিন্তু ঠান্ডা মাথায় আমাদের বক্তব্য শুনুন। তারপর ধৈর্য ধরে শান্তভাবে নিজের মতামত রাখুন, তর্ক না করে।
ছোট ছোট কাজ-আচরণ বুঝিয়ে দেয় স্নেহ-ভালোবাসা। তাঁদের ভালোবাসুন। আপনার একটা ছোট্ট 'থ্যাংক ইউ' আপনার কৃতজ্ঞতাকে প্রকাশ করে। তাঁদের মন ছুঁয়ে যাবে।
গল্প করুন। দিনের ছোট ছোট ঘটনা, কোনও ব্যক্তিগত গল্প বা অভিজ্ঞতা তাঁদের সঙ্গে ভাগ করে নিন। তাহলে সম্পর্ক আরও কাছের হবে।
খাবার থেকে পোশাক, তাঁদের কী পছন্দ-অপছন্দ মনে রাখুন। তাঁদের জন্মদিন, জীবনের বিশেষ দিনে মনে করে উইশ করুন। মনে করে ওষুধ এগিয়ে দিন।
আপনার পার্টনারকে ভালোবাসুন। সাপোর্ট করুন। তাঁরা যখন দেখবেন যে আপনি তাঁদের সন্তানকে আপন করে নিয়েছেন, তখন তাঁরাও অনেকখানি নিশ্চিন্ত হবেন।