যক্ষ্মায় আক্রান্ত হতে পারে ফুসফুস, পাকস্থলি, পরিপাকতন্ত্র থেকে টনসিল, অ্যড্রনাল গ্রন্থি এমনকি মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডও।
বিশ্বে প্রতিদিন যক্ষ্মায় মারা যান প্রায় ৪ হাজার ১০০ জনের বেশি মানুষ।
ডায়াবেটিস, কিডনির রোগ, অপুষ্টি, মদ্যপান, মাদক সেবন, ধূমপান -যক্ষ্মার ঝুঁকি বাড়ায়।
যক্ষ্মা প্রতিরোধ করতে টিকা নিতে হবে।
যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগীদের ঘর পরিষ্কার রাখতে হবে।
হাঁচি-কাশির পর সবসময় সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
পুষ্টিকর খাবার যেমন খেতে হবে তেমনই সবুজ শাক সবজি বেশি করে খেতে হবে।
বেশি করে মাছ মাংস ডিম খেতে হবে, এতে শরীরে ইমিউন সিস্টেম বাড়বে।
ধুমপান থেকে বিরত থাকতে হবে এবং তামাক জাতীয় দ্রব্য থেকে শতহস্ত দূরে থাকতে হবে।
অ্যালকোহল সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
রেগুলার চেকআপ করতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
সবসময় মুখে মাস্ক পড়তে হবে।
ঘরেতে জানলা দরজা খুলে রাখতে হবে। (Disclaimer: প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, কোনও সুপারিশ করা হচ্ছে না।)