পশ্চিম বাংলায় দীপাবলির সময় পূজিত হন মা কালি। প্রদীপ জ্বালানোর পাশাপাশি নিয়ম মেনে পুজো করা হয় মা কালিকে।
বলা চলে, দিল্লির সবথেকে বড় উৎসব দীপাবলি। প্রতিবেশীদের বাড়িতে যাওয়া, প্রদীপ জ্বালানো মিষ্টি খাওয়ার মধ্যে দিয়ে উদযাপন করা হয় এই দিনটি।
মহারাষ্ট্রে এই সময় পুজো করা হয় লক্ষী এবং গনেশের। সকলের সঙ্গে দেখা করা, মিষ্টি খাওয়ার মাধ্যমেই পালন করা হয় দীপাবলি।
দীপাবলি মানেই গুজরাটে পুজো করা হয় মা লক্ষীর। প্রদীপ জ্বালিয়ে এবং গরবা নাচ করার মাধ্যমে দীপাবলি পালন করা হয় গুজরাটে।
ভারতের রঙিন রাজ্য এই সময় ঢেকে যায় আলোর মালায়। এখানকার সমস্ত জনপ্রিয় জায়গায় হয় বিভিন্ন ধরণের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।
দীপাবলির সময় কেরালা দেখতে লাগে অপূর্ব। খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি প্রত্যেকে এই দিন নতুন জামাকাপড় পরেন।
দীপাবলির দিন বিশেষ ভাবে নজর কাড়ে পাঞ্জাবের স্বর্ণ মন্দির। আলোর মালায় সাজানো হয় মন্দির, সঙ্গে চলে বিশেষ প্রার্থনা।
গোয়ায় দীপাবলি পালন করা হয় অসুরের রাজা নরকাসুর বধের মাধ্যমে। আর বধের পর পালন করা হয় নরক চতুর্দশী।
অন্য সব জায়গার মতো তামিল নাড়ুতে বিশেষ কোনও ধরণ অনুযায়ী দীপাবলি পালন করা হয় না। বাড়িতে প্রদীপ জ্বালিয়ে, মিষ্টি খেয়েই পালন করা হয় এইদিন।