জগন্নাথ-রত্নধন!

অর্ধশতক পরে

জগন্নাথদেবের রত্নভাণ্ডার খোলা হল প্রায় ৫০ বছর পরে!

পুরীতে

এই রত্নভাণ্ডার খোলার আগে থেকেই গোটা দেশে এ নিয়ে বিপুল চর্চা হয়েছে।

রত্নভাণ্ডার

শোনা গিয়েছিল, রত্নভাণ্ডারে নাকি পাহারায় রয়েছেন পৌরাণিক নাগরাজ!

নাগরাজ

এবং শুধু নাগরাজই নন, সেখানে নাকি রয়েছে বিষধর সব সাপ!

প্রশিক্ষিত সাপুড়ে

এসব শুনে কমিটি একজন প্রশিক্ষিত সাপুড়েকেও ওই দলে রেখেছিল। যাতে বিপদ ঘটলে তা তিনি সামাল দিতে পারেন।

রত্ন-দ্বার

যাই হোক, বহু ব্যবস্থাপনা সেরে তো অবশেষে খোলা হল জগন্নাথমন্দিরের রত্নভাণ্ডারের দ্বার।

বাদুড়

কী আছে সেখানে? জানা গিয়েছে, রত্নভান্ডারের দরজা খোলার সঙ্গে সঙ্গে ঝাঁকে ঝাঁকে বাদুড় বেরিয়ে আসে। কেউ কোনো সাপের দেখা পাননি!

১৯৭৮

১৯৭৮ সালে শেষবার খোলা হয়েছিল এই ভাণ্ডার। সেই তথ্য অনুযায়ী, সেখানে আছে ১৫০টি সোনার গয়না, তিনটি সোনার মুকুট, দেড় কেজি ওজনের তিনটি সোনার নেকলেস, ৯.৫৪ কেজি ওজনের জগন্নাথের হাত, ৮.২৮ কেজি ওজনের বলরামের সোনার পা, ৭৩.৬৪ কেজি ওজনের রুপোর অলংকারসহ আরও মণি-মাণিক্য, রত্ন!

এই ২৪-য়ে

ভেতরের ভান্ডারে ছিল ১৮০টি অলংকার, প্রতিটি সোনার অলংকারের গড় ওজন ১ কেজির বেশি। এ ছাড়া ছিল তিন দেব-দেবীর সোনার বাসন, মুক্তা, হিরে। এই তালিকাই একবার মিলিয়ে দেখা হল এবার।

VIEW ALL

Read Next Story