Muhammad Yunus: টাইম ম্যাগাজিনে প্রভাবশালীদের তালিকায় মহম্মদ ইউনূস!

Muhammad Yunus:  বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুর্নপ্রতিষ্ঠা ও নাগরিক স্বাধীনতা রক্ষার স্বীকৃতি।  টাইমে ম্য়াগাজিনের প্রকাশিত নোটে ইউনূসের প্রশংসা করেছেন আমেরিকা প্রাক্তন বিদেশ সচিব হিলারি ক্লিনটন।   

Updated By: Apr 16, 2025, 11:25 PM IST
Muhammad Yunus: টাইম ম্যাগাজিনে প্রভাবশালীদের তালিকায়  মহম্মদ ইউনূস!

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো:  মহম্মদ ইউনূসের মুকুটে নয়া পালক। ২০২৫ সালে টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ জন শীর্ষ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় জায়গা পেলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। বিশ্বজুড়ে ব্যক্তিদের প্রভাব, উদ্ভাবন এবং নেতৃত্বের প্রতিবছর ১০০ জনকে তালিকাভুক্ত করে এই ম্যাগাজিন।  

আরও পড়ুন:  Sudan: ভয়াবহ! হামলায় নিহত ৪০০-র বেশি মানুষ, বাস্তুচ্যুত কোটি কোটি! উদ্বিগ্ন রাষ্ট্রসংঘ...

অর্থনীতি হিসেবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন ইউনূস। তবে স্রেফ অতীত কীর্তির  নয়, বরং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুর্নপ্রতিষ্ঠা ও নাগরিক স্বাধীনতা রক্ষার জন্যও স্বীকৃতি পেলেন তিনি। টাইমে ম্য়াগাজিনের প্রকাশিত নোটে ইউনূসের প্রশংসা করেছেন আমেরিকা প্রাক্তন বিদেশ সচিব হিলারি ক্লিনটন। 

হিলারি ক্লিনটন লিখেছেন,  'গত বছর ছাত্র-নেতৃত্বাধীন এক অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের কর্তৃত্ববাদী প্রধানমন্ত্রীর পতনের পর, একজন পরিচিত নেতা জাতিকে গণতন্ত্রের দিকে পরিচালিত করার জন্য এগিয়ে আসেন ইউনূস। কয়েক দশক আগে ইউনূস ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে সবচেয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নের জন্য বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি, লক্ষ লক্ষ মানুষ, যাদের ৯৭ শতাংশই মহিলা, তাদের ব্য়বসা গড়ে তুলতে,  পরিবারকে টিকিয়ে রাখতে এবং তাদের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করার জন্য'।

আমেরিকার প্রাক্তন ফার্স্ট লেডির কথায়, 'ইউনূসের সাথে আমার প্রথম দেখা হয়েছিল যখন তিনি তৎকালীন গভর্নর বিল ক্লিনটন এবং আমাকে (হিলারি) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুরূপ কর্মসূচি স্থাপনে সহায়তা করার জন্য আরকানসাসে ভ্রমণ করেছিলেন। তারপর থেকে, আমি বিশ্বের যেখানেই ভ্রমণ করেছি, আমি তার কাজের অসাধারণ প্রভাব প্রত্যক্ষ করেছি - জীবন পরিবর্তিত হয়েছে, সম্প্রদায়গুলো উন্নীত হয়েছে এবং আশা পুনর্জন্ম হয়েছে'।

ক্লিনটন আরও লিখেছেন, এখন ইউনূস আবারও তার দেশের ডাকে সাড়া দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনার সাথে সাথে মানবাধিকার পুনরুদ্ধার করছেন, জবাবদিহিতা দাবি করছেন এবং একটি ন্যায়সঙ্গত ও মুক্ত সমাজের ভিত্তি স্থাপন করছেন।

আরও পড়ুন:  USA to China: দুই মহাশক্তিধরের এই লড়াই কি সভ্যতার কফিনেই শেষ পেরেক? এবার মহাবিপর্যয় কি শুধু সময়ের অপেক্ষা?

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

.