নিজস্ব প্রতিবেদন: যাত্রী নিয়ে মাঝ সমুদ্রে ভেঙে পড়েছে বিমান। সেই যাত্রীদের মৃতদেহ ও দেহাংশ ভেসে আসছে উপকূলে। এখনও পর্যন্ত ৬২ জন  যাত্রীর মারা যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, যেভাবে ভেঙে পড়েছে তাতে  কারর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই। রবিবার সকালে দু’টি ব্যাগ পাওয়া গিয়েছে। যার মধ্যে ছিল যাত্রীর দেহাংশ। অন্যটিতে ছিন্নবিন্ন জিনিসপত্র। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ভেঙে পড়া বিমানের ধ্বংসাবশেষ এবং মৃতদেহ উদ্ধারের চলছে। এই মুহূর্তে ঘটনাস্থলে উদ্ধারকার্য চালাচ্ছে জাকার্তা প্রশাসনের ১০টি জাহাজ। নৌবাহিনীর ডুবুরিদেরও নামানো হয়েছে। উদ্ধার হওয়া ধ্বংসাবশেষের টুকরো পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।



Flight Radar 24 নামক সেই ওয়েবসাইট জানিয়েছে, বোয়িং 737-500 বিমানটি শনিবার বিকেলে সোকানো-হট্টা বিমানবন্দর থেকে আকাশে উড়েছিল। এর পর চার মিনিটের মধ্যে বিমানটির সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। যে সময় সমস্ত সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়, তখন বিমানটি এক মিনিটের মধ্যে আচমকা দশ হাজার ফিট নিচে নেমে এসেছিল। এই বিমানটির যান্ত্রিক সুরক্ষা নিয়ে এর আগেও প্রশ্ন উঠেছিল। তবুও সংস্থাটি বিমানটিকে ওড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। পাইলট, সহকারী এবং বিমানকর্মী মিলিয়ে তাতে ৬২ জন যাত্রী ছিলেন, যার মধ্যে ছিল ৬ শিশু। শিশুদের মধ্যে আবার একজন সদ্যোজাত। বিমানবন্দর থেকে উড়ানের ৪ মিনিটের মধ্যেই বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় কন্ট্রোল রুমের।