The Look of Humans in the Year 3000: আগামী দিনে বদলে যাবে মানুষের চেহারা! সেই মানুষকে দেখে কি আর `মানুষ` বলে চেনা সম্ভব হবে?
The Look of Humans in the Year 3000: পরিবর্তনই স্থায়ী। পরিবর্তন হল বিবর্তনের প্রাণ। বলতে গেলে, বিবর্তনের পথ ধরেই উদ্ভিদজগৎ ও প্রাণীজগতে নানা আপাত-স্থায়ী বদল আসে; পরে সেসবও বদলে যায়। মানুষেরও শরীরে সেরকম নানা বদল আসছে। এমন বদল যা আমাদের চমকে দেবে!
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পরিবর্তনই স্থায়ী। আর পরিবর্তন হল বিবর্তনের প্রাণ। বলতে গেলে, বিবর্তনের পথ ধরেই উদ্ভিদজগৎ ও প্রাণীজগতে নানা আপাত-স্থায়ী বদল আসে; পরে সেসবও বদলে যায়। মানুষেরও শরীরে নানা বদল আসছে। দিনে দিনে সেই সব বদল মানুষের শরীরেও একটা আপাত-স্থায়ী বদল আনবে। বদলে যাবে মানুষের চেহারা। সম্প্রতি এরকমই এক খবর সামনে এসেছে। বলা প্রযুক্তি নির্ভরতা মানব সভ্যতার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। বদলে যেতে পারে মানুষের গঠনও। বলা হচ্ছে, প্রযুক্তি-নির্ভরতার জেরে বদলে যেতে পারে মানুষের গঠন। টোল ফ্রি ফরোয়ার্ডিং নামে এক সংস্থার গবেষকরা ৩০০০ সাল নাগাদ মানুষের চেহারা কীভাবে বিবর্তিত হতে পারে, তার একটি মডেল তৈরি করেছেন। এর নাম দেওয়া হয়েছ ‘মিন্ডি’। মানবজাতির জন্য তা হলে কী রকম চেহারা অপেক্ষা করছে?
ধনুক-পিঠ
স্মার্টফোন, ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের সামনে মানুষ যেভাবে বসে বা দাঁড়ায় তার উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়বে মানব চেহারার উপর। এজন্য মানুষের পিঠ ধনুকের মতো বেঁকে যেতে পারে।
হাতের বদলে থাবা
ক্রমাগত ফোন আঁকড়ে ধরার কারণে মানুষের আঙ্গুলগুলি কুঁচকে গিয়ে সেখানে ‘টেক্সট ক্ল’ বা টেক্সট থাবা তৈরি হবে।
বাঁকা কনুই
তৈরি হবে ‘স্মার্টফোন কনুই। স্মার্টফোন ধরে রাখা এবং ব্যবহার করার সময় হাতের সাধারণ অবস্থানের কারণেই কনুই চিরতরে ৯০ ডিগ্রি কোণে বেঁকে যাবে।
বঙ্কিম ঘাড়
স্মার্টফোন বা ল্যাপটপের স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার দরুণ ঘাড় চিরতরে বেঁকে যেতে পারে। যাকে ‘টেক নেক’ বলা হচ্ছে।
স্থূল খুলি
স্মার্টফোন থেকে রেডিওফ্রিকোয়েন্সি বিকিরিত হয়। মস্তিষ্ক এই রেডিওফ্রিকোয়েন্সির সংস্পর্শে এলে বড় ধরনের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি হতে পারে। এই ক্ষতির মোকাবিলা করার জন্য তাই আগামী দিনে মানুষের মাথার খুলি আরও মোটা হয়ে যেতে পারে।
ছোট মস্তিষ্ক
এ সব ছাড়া আগামী দিনের মানুষের ব্রেনও ছোট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।