ডাবের জল আপনাকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য় করে, তবে যদি আপনার পটাশিয়াম লেভেল বেশি থাকে তবে আপনার ডাবের জল না খাওয়াই ভাল।
অনেক ক্ষেত্রেই আমরা স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখার জন্য় চিনির বদলে মধু খাই। কিন্তু মধুতেও থাকে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, যা আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে খারাপ।
মাংস আসলে স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো কিন্তু চলতি সময়ে পশু বা পাখিদের বিভিন্ন ধরনের সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হয় যা আপনার স্বাস্থ্য়ের জন্য খারাপ।
অতিরিক্ত পরিমাণে কফি খেলে তা থেকে আপনার ঘুমের সমস্য়া হতে পারে। অতিরিক্ত কফি খেলে ভুগতে পারেন অবসাদেও।
পিনাট বাটার বা বাদাম থেকে তৈরি মাখনে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট যা আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য় করে।
আর্টিফিসিয়াল বা নকল অরেঞ্জ জুসে অত্যাধিক পরিমাণে মিষ্টি এবং রঙ মেশানো থাকে, যা আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক।
স্ট্রবেরির গা অমসৃণ হওয়ার কারণে গায়ে প্রচুর পরিমাণে কীটনাষক লেগে থাকে যা আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে খারাপ।
টমেটোতে থাকে প্রচুর পরিমাণে অর্গ্যানিক অ্যাসিড, যা হজমের সমস্যা করে। অ্য়াসিডিটি থেকে হতে পারে বুক জ্বালার মতো সমস্যাও।
আলু অনেক সময় সবুজ হয়ে যায়, আমরা পাত্তা না দিয়েই তা রান্না করে খেয়ে ফেলি। কিন্তু আলুর এই সবুজ অংশ আপনার শরীরের জন্য বিষ।
স্যালাডে অনেক ক্ষেত্রে আমরাই কাঁচা পোয়াজ খাই। তবে সবার স্বাস্থ্যের জন্য পেঁয়াজ ভাল নয়, কারণ পেঁয়াজ খেলে হতে পারে অ্যাসিডিটির সমস্যা।
(Disclaimer: প্রচলিত ধর্মীয় রীতি, শাস্ত্র বা তত্ত্বের ভিত্তিতে এই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এটি মানা বা না মানার সুপারিশ করা হচ্ছে না। বিশ্বাস ব্যক্তিগত বিষয়। সচেতন পাঠক যা করবেন স্বদায়িত্বে। আমাদের সম্পাদকীয় কোনও দায়বদ্ধতা নেই।)