শীতকালে দিন ছোট ও রাত বড়ো হওয়ায় ঘুমের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে এক থেকে দুই ঘণ্টা বাড়ানো ভালো।
সঠিক খাদ্যাভ্যাস শীতকালে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য যেমন পনির এবং দই শীতকালে একটি আদর্শ খাবার হিসাবে কাজ করতে পারে। এই সমস্ত পুষ্টি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
মানসিক চাপ যত বেশি হবে, আপনার সর্দি, কাশি এবং জ্বরের সংবেদনশীলতা তত বেশি হবে। কাজ করার পাশাপাশি বন্ধু, প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটানো এবং ঘুরতে যাওয়া মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
নিয়মিত ব্যায়াম শুধু ফিট থাকতেই সাহায্য করে না, শারীরিক সহনশীলতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
সুস্থ জীবনের জন্য হাতের পরিচ্ছন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত হাত ধোয়ার মাধ্যমে হাত, মুখ এবং চোখ থেকে ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসকে দূরে রাখা যায় এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা সর্বদা ভালো।
শীতের পরিধান আবহাওয়ার অস্পষ্টতা থেকে আপনার শরীরকে রক্ষা করে। যার ফলে সর্দি, কাশি এবং জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
চিনিযুক্ত খাবার যেমন কুকিজ, কেক এবং মিষ্টি এগুলি এড়িয়ে চলুন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রক্ষা ও শক্তিশালী করার জন্য চিনিযুক্ত খাবারের ব্যবহার কমাতে হবে।