শ্বেডাগন প্যাগোডাকে মায়ানমারের গর্ব বলা হয়। ২৬০০ বছরেরও বেশি আগে নির্মিত হয়েছিল এবং এটি বিশ্বের প্রাচীনতম বৌদ্ধ স্তূপ। ৩২৫ ফুট স্তূপটি ৮৬৮৮ টি সোনার পাত দিয়ে প্রলেপ দেওয়া, দিনের আলোতে ঝলমল করে এবং রাত হলে কাচের মত চকচক করে। মন্দিরটি এতই মজবুতভাবে নির্মিত যে, বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এটিকে টলাতে পারেনি।
তক্তসাং মঠ বা পারো তক্তসাং, যা টাইগারস নেস্ট মনাস্ট্রি নামেও পরিচিত। ৩১২০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত ভুটানের প্রাচীন মঠগুলির মধ্যে একটি এবং পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় স্পট
জাপানের সবচেয়ে উঁচু জলপ্রপাতের ঠিক কাছেই অবস্থিত এই ৪র্থ শতাব্দীর সেগান্তো-জি মন্দিরটি। এর দেওয়ালের গায়ের চিত্র-নিখুঁত কারুকার্য এবং কাঠামোও দেখার মতো। ২০০৪ সালে ইউনেস্কো এটিকে কিই মাউন্টেন রেঞ্জের পবিত্র স্থান এবং তীর্থযাত্রার জায়গা হিসাবে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে মনোনীত করেছে।
মালয়েশিয়ার কেক লোক সি মন্দির ১৮৯০ সালে একজন চিনা বৌদ্ধ সন্ন্যাসী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই মন্দিরে থাই, বার্মিজ এবং চাইনিজ স্থাপত্য শৈলীর মিশ্রণের এর নকশা তৈরি।
সাগ্রাডা ফামিলিয়া হচ্ছে স্পেনের বড় রোমান ক্যাথেলিক চার্চ। এটির কাঠামো আজও অসমাপ্ত, তার জন্যই এটি বিখ্যাত।
হংকংয়ের চি লিন মন্দিরটি তাং রাজবংশের সময়কালের। এটি হংকং-এর অন্যতম বিখ্যাত মন্দির। মন্দিরের থাকা মূর্তিগুলি সোনা, মাটি, কাঠ ও পাথর দিয়ে তৈরি।
রাজস্থানের রণকপুর জৈন মন্দিরে, প্রতিটি স্তম্ভ একটি আলাদা গল্প বলে। ১৪৪৪ টি মার্বেল স্তম্ভ, যার প্রত্যেকটিতে আলাদা আলাদা অনবদ্য কারুকার্য করা আছে।
চিনের টেম্পল অফ হেভেনকে ঐতিহ্যবাহী চিনা স্থাপত্য বলা হয়। এই মন্দিরকে স্বর্গের মন্দিরও বলা হয়।
ব্যাংককের সবচেয়ে সুন্দর মন্দিরগুলির মধ্যে একটি। এটি মার্বেল মন্দির নামেও পরিচিত, কারণ এটি ইতালির কারারা মার্বেল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
বিরুপাক্ষ মন্দিরটি কর্ণাটকে অবস্থিত। এটি ভগবান শিবের ৭ম শতাব্দীর মন্দির। এটি হাম্পির গ্রুপ অফ মনুমেন্টের অংশ, যা ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসাবে মনোনীত।