এই বিমানবন্দরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯,০০০ ফুট উপরে অবস্থিত। এর রানওয়ের এক প্রান্তে একটি খাড়া পর্বত এবং অন্য প্রান্তে একটি উপত্যকা রয়েছে। যার জন্য এই বিমানবন্দরে বিমান অবতরণ করা বিপদজ্জনক।
এই বিমানবন্দরের কাছে ১৮,০০০ ফুট উচ্চতার পাহাড় রয়েছে, যার ফলে অবতরণের সময় বিমানবন্দরটি ঠিক মতো দেখা যায় না।
এই বিমানবন্দরটির রানওয়ে ১,৭০০ ফুট। পর্যাপ্ত আলোর অভাবের কারণে এখানে বিমান অবতরণ পাইলটদের কাছে বেশ কঠিন বলে মনে হয়।
এই বিমানবন্দরটি উপকূলের কাছাকাছি অবস্থানের কারণে এখানে বিমান অবতরণের সময় বিমানগুলি ক্রমাগত বাতাস এবং ঝোড়ো হাওয়ার সংস্পর্শে আসে। ফলে এখানে বিমান অবতরণ পাইলটদের কাছে বেশ কঠিন বলে মনে হয়।
এই বিমানবন্দরটি আনুমানিক ১,৩১২ ফুট, বিশ্বের সবচেয়ে ছোট বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারযোগ্য রানওয়ে। এই বিমানবন্দরটি উপকূলের কাছাকাছি হওয়ায় এখানে বিমান অবতরণ করাতে পাইলটদের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়।
এই বিমানবন্দরটি মাএ ১০০ ফিট উচ্চতায় হওয়ায় এখানে ঘন কুয়াশা থাকে। যার ফলে এই বিমানবন্দরে বিমান অবতরণ করা বিপদজ্জনক।
এই শহরটির রাস্তা বিমানবন্দরটির রানওয়ের সাথে যুক্ত। বিমানবন্দরটির শেষে সমুদ্র থাকায় এখানে বিমান অবতরণ করাতে পাইলটদের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়।
এই বিমানবন্দরটির রানওয়ে অনেক পিচ্ছিল হওয়ায় এখানে বিমান অবতরণ করা বিপদজ্জনক।
এই বিমানবন্দরটির কাছাকাছি রেলপথ রয়েছে। বিমানগুলি যাতে রেলের কাছাকাছি না আসে সেই জন্য সুনির্দিষ্ট সময়ে বিমান অবতরণ করানো হয়।
এই বিমানবন্দরটি অনেক ছোটো হওয়ায় এবং পাহাড়ের কাছাকাছি হওয়ায় এখানে বিমান অবতরণ করা খুবই বিপদজ্জনক।