২০১৫ সালে প্রকাশ পাওয়া এই ছবিতে আনা, একজন কলেজ ছাত্রী, তার সাক্ষাৎকার নেয় ব্যবসায়িক ম্যাগনেট ক্রিশ্চিয়ান। তার সাঙ্গেই একটি সম্পর্কে জড়ায় অ্যানা। এই ছবির গল্পের কারণে, সিনেমাটি ভারতের সিবিএফসি নিষিদ্ধ করে।
অ্যানা চরিত্রে ডাকোটা জনসন এবং ক্রিশ্চিয়ান গ্রে চরিত্রে জেমি ডরনান অভিনীত এই ছবিটির দুটি সিক্যুয়াল রয়েছে, "ফিফটি শেডস ডার্কার" এবং "ফিফটি শেডস ফ্রিড।"
রবার্ট ল্যাংডন একটি নৃসংশ খুনের রহস্য উদ্ঘাটন করতে প্যারিস থেকে লন্ডনে আসে। ২০০৬ সালে রন হাওয়ার্ড-এর পরিচালনায় এই ছবিটিতে খ্রিস্টান-বিরোধী কিছু অংশ দেখানো হয়, তার জন্য নেটিজেনদের পছন্দ হয়নি। পাঞ্জাব, গোয়া, নাগাল্যান্ড, মেঘালয়, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু এবং অন্ধ্র প্রদেশ সহ বেশ কয়েকটি ভারতীয় রাজ্যে এই ছবিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
সাংবাদিক ডেভিড ফিঞ্চারের পরিচালনায় এই ছবিতে দেখা যায় একজন নিখোঁজ মহিলাকে, যার বয়স ৪০ বছর। সে একটি মামলার সমাধান করতে একজন কম্পিউটার হ্যাকারকে রাখে। সিবিএফসি এই ছবির কিছু কিছু অন্তরঙ্গ দৃশ্য কাটার কথা বলে কিন্তু তা পরিচালক না শোনার কারণে সিনেমাটি ভারতের সিনেমাহলে মুক্তি পায়নি।
উডি অ্যালেনের অস্কারে মনোনীত হওয়া এই ছবিটি ভারতে নিষিদ্ধ করা হয় কারণ পরিচালক অতিরিক্ত ধূমপানের অংশগুলি দেখিয়েছিলেন। ২০১৬ সালের এই ছবিটি একজন ব্যর্থ বিবাহিত মহিলাকে নিয়ে করা হয়, যে সান ফ্রান্সিসকোতে তার বোনের কাছে চলে যায়।
মির জার্চি পরিচালনায় এই ছবিতে যৌন সংবেদক নিয়ে কিছু অংশ রয়েছে। বাস্তব জীবনের ঘটনা থেকে নেওয়া ছবিটি করা হয়েছে। জার্চি, নিউ ইয়র্কের এক ধর্ষককে এনকাউন্টার করে। ছবিটি ভারত, যুক্তরাজ্য, কানাডা, চীন এবং অস্ট্রেলিয়া সহ অন্যান্য দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এটি অনলাইনে স্ট্রিমিংয়েও পাওয়া যায়না।
১৯৮৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পাওয়া এই ছবিটিতে ধর্মের নামে মানুষকে মারার কারণে ভারতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল। ভারতীয় সেন্সর বোর্ড এটিকে একটি নেতিবাচক স্টেরিওটাইপ বলে মনে করেছে। ছবিটিতে ভারতীয় অভিনেতা অমরিশ পুরি এবং রোশন শেঠ অভিনয় করেছেন।
এই ছবিতে স্ট্রিপার, একজন অবসরপ্রাপ্ত পুরুষ। বন্ধুদের সঙ্গে কথপকথনের জন্য স্ট্রিপার, মার্টেল বিচে ভ্রমণ করে। তার পুরানো স্মৃতিগুলি আবার ফিরে আসে। সিবিএফসি একাধিক অংশের জন্য ছবিটি শেষ পর্যন্ত ভারতীয় সিনেমাহলে মুক্তি পায়নি।
দেব প্যাটেলের এই ছবিটি চলচ্চিত্র শিল্পে একটি অন্যরকম ভাব নিয়ে আসে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সিবিএফসি দ্বারা অনুমোদিত হয়নি। যেই কারণে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এটি ১৪ই জুন জিও সিনেমাতে দেখানোর কথা ছিল, তবে এখনও দেখানো হয়নি।