এই ছবির পরিচালক হলেন অনুরাগ কাশ্যপ। এই ছবিটি ১৯৯৩ সালে দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে মুম্বইয়ে বোমাবাজির যে সূত্র তারই অনুসন্ধানের উপর নির্মিত।
রাম গোপাল ভর্মা পরিচালনা করেন এই ছবি। এখানে দাউদ ইব্রাহিমের অপরাধমূলক কাজ এবং আন্ডারওয়ার্ল্ডের উত্থানের ঘটনাকে বর্ণনা করা হয়।
মিলন লুথরিয়া পরিচালিত এই ছবিটি আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে জড়িত হাজি মস্তান এবং দাউদ ইব্রাহিমের জীবনের উপর ভিত্তি করে তৈরি। অজয় দেবগন দাউদের ভূমিকায় অভিনয় করেন।
সঞ্জয় গুপ্ত এই ছবিটি পরিচালনা করেন। এই অ্যাকশন থ্রিলার ছবিতে ভারতের যে মোস্ট ওয়ান্টেড দাউদ ইব্রাহিমকে ধরার যে অপারেশন, সেটাই জড়িত।
এই ছবির পরিচালক অপূর্ব লাখিয়া। এই ছবিটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত। দাউদ ইব্রাহিম সহ অন্য গ্যাংস্টার এবং মুম্বই পুলিসের মধ্যে লড়াইকে বর্ণনা করে।
পরিচালক ব্রিশম সাওয়ান্ত পরিচালিত এই ছবিটি দাউদের শক্তির উত্থানের ঘটনা বর্ণনা করে। ছবিতে রণদীপ হুডা মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন।
এই ক্রাইম ড্রামাটি সঞ্জয় গুপ্ত পরিচালনা করেছেন। ছবিটি হুসেন জাইদির ডোংরি টু দুবাই বইয়ের উপর ভিত্তি করে তৈরি। যা মুম্বই আন্ডারওয়ার্ল্ডের উত্থানের ঘটনা বর্ণনা করে।
কিছুদিন আগেই দাউদকে নিয়ে এক আশ্চর্যজনক খবর রটে। বিশ্বের মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদী 'ডন' দাউদকে নাকি বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানে নেট পরিষেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
এই খবর 'ভিত্তিহীন' বলে উড়িয়ে দিয়েছে ছোটা শাকিল। তাঁর বক্তব্য, "ভাইয়ের মৃত্যুর খবর সম্পূর্ণটাই ভিত্তিহীন।" আর তারপরই দাউদের সুস্থতার খবর নিশ্চিত করেছে ডনের সঙ্গী শাকিল।