মধুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য কাশি কমাতে সাহায্য করে।
হলুদে কারকিউমিন নামে যে উপাদান আছে, তা জীবাণুরোধী ও অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামাটরি হিসেবে কাজ করে। শুষ্ক কাশির পাশাপাশি বাকি রোগের ক্ষেত্রেও হলুদ ম্যাজিকের মত কাজ করে।
আদাতেও অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য আছে। কাশির সমস্যা দূর করার সঙ্গে এটি রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে।
কাশির হলে প্রতিদিন তুলসি পাতা চিবিয়ে খাওয়া খুব উপকারী। এটি খুব দ্রুত খুশখুশে কাশি নিরাময় করে।
কাশি হলে মশলা চা জাদুর মত কাজ করে। এতে লবঙ্গ এবং এলাচ সহ বেশ কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা কাশি সারাতে সাহায্য করে।
গরম জল দিয়ে গার্গেল করলে কাশির কারণে হওয়া অস্বস্তি এবং জ্বালা কমে। এছাড়াও এই নুন গরম জল মুখ ও গলার ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতেও সাহায্য করে।
রসুন অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যা অবিলম্বে গলার কাশি নিরাময় করতে সহায়তা করে।
শুকনো কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ভাপ নেওয়া খুবই উপকারী।
শুকনো গলা কাশিকে আরও খারাপ করে দিতে পারে। গরম জল, মধু-লেবু দিয়ে চা এবং হার্বাল চা কাশিকে জলদি সারাতে সাহায্য করবে।
বেসিলের পাতা কাশি দ্রুত কাশি সারাতে সাহায্য করবে।