চিকিৎসকরা বলছেন, খিদে পেলেই ফ্যাট জাতীয় খাবার খেয়ে ফেলবেন না। মিষ্টি, নুনের পরিমাণ খাবারে কম রাখুন। আর রোগা হওয়ার চেষ্টায় দিনের কোনও এক বেলার খাবার মিস করলে চলবেনা এতে হিতে বিপরীত হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওজন কমানো অত্যন্ত জরুরি। কারণ ফিট থাকতে অথবা ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যার মতো দিক থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ওজন কমানো জরুরি খুবই। তবে নির্দিষ্ট সময় ধরে ধীরে ধীরে ওজন কমানোর দিকে মন দিন। এতে পাবেন উপকার।
নতুন বছরে ঠিকই করে ফেলুন যে সারাদিনের কাজের ফাঁকেও আলাদা সময় নিয়ে হাঁটবেন। এতে শরীর সুস্থ থাকে। এছাড়াও ব্যায়ামে মননিবেশ করতে পারেন। এছাড়াও করতে পারেন যোগভ্যাস। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই শারীরিক কসরতের সিদ্ধান্ত নিন।
অনেকেই মনে করেন রোগ হলে বাজার চলতি ওষুধ খেয়ে সারিয়ে ফেলা সম্ভব কিন্তু বারংবার একই রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
পর্যাপ্ত সময় ধরে ঘুম চাই। দিনে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমের সঙ্গে ৭ থেকে ১২ গ্লাস জল খাওয়াকেও নিজের নিউ ইয়ার প্রতিজ্ঞার মধ্যে রাখুন বলছেন বিশেষজ্ঞরাই।
নতুন বছরে খেয়াল রাখতে হবে যাতে ধূমপানের পরিমাণ কমানো যায়। এতে শরীরে ডিহাইড্রেশন কম হবে।
ইউ এস ন্যাশানাল ইন্সটিটিউট এর গবেষনা অনুসারে কৃতজ্ঞতা জানালে অনেক উপকার পাওয়া যায়। শরীরকে সুস্থ রাখার এটিও একটি চাবিকাঠি।
একটি সুস্থ জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। যতবেশি পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো হবে ততো শরীর এবং মন থাকবে সুস্থ।
পরিকল্পিতভাবে দিন কাটালে শরীর ও মন দুইই সুস্থ থাকবে। তাই পরের দিন কি করবেন তা আগে থেকে পরিকল্পনা করে নিন।
নিজেই নিজেকে চিঠি লিখুন, জীবনের লক্ষ্যগুলো স্থির রেখে সাফল্যের পথে এগিয়ে যান।