অনেকক্ষেত্রেই হয়, আমাদের রোজকার জীবনে রাতের খাবার বা আগেরদিনের খাবার বেচে যায়। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, সেই খাবার গুলিই পরেরদিন বাসি খেতে লাগে বেশি মজা। আজ সেরমই কিছু খাবারের খোঁজ।
সুযোগ পেলে, বাঙালী তিন বেলাই লুচি খেতে পারে। আর সেই লুচিই বাসি হলে স্বাদ হয়ে যায় দ্বিগুণ।
বেশিরভাগ ভারতীয় তরকারিই যেমন মাংসের যেকোনও তরকারি বা অনেক নিরামিষ তরকারিই পরেরদিন গরম করে খেলে বেশি ভালো খেতে লাগে।
জলখাবারে খেতে চান হেলদি খাবার। তাহলে এই খাবারই একদম উপযুক্ত। যদিও বা এই ধরণের খাবার বাসি না, কিন্তু তাও সারারাত ভিজিয়ে না রাখলে এই খাবার খেতে পারবেন না।
বাঙালীর কাছে খিচুড়ি একটা আবেগ। বৃষ্টি বা বাড়িতে কোনও রকম পুজো হলেই খিচুড়ি বাঙালী বাড়িতে রান্না হবেই। অনেকের মতেই টাটকার থেকে, খিচুড়ি বাসি খেতেই বেশি ভালো লাগে।
কথায় আছে আচার নাকি বাসি হলেই খেতে ভালো লাগে। সে আমের আচারই হোক বা কোনও চাটনি, তা বানানোই হয় বানানোর কিছুদিন বাদে খাওয়ার জন্য।
বর্তমানে বিরিয়ানিপ্রেমী নয়, এমন মানুষ খুব কমই আছে। অনেকেই মনে করে, বিরিয়ানি একটু বাসি হলে নাকি বেশি ভালো লাগে খেতে, কারণ এতে নাকি তার ফ্লেভার হয় দ্বিগুণ।
যেকোনও দক্ষিণী খাবারেরই যেমন ধোসা, ইডলি, বড়ার সব কিছুই বানানোর আগেরদিন তার মিশ্রণ বা ব্যাটার আগেরদিন বানিয়ে রাখতে হয়। সেই মিশ্রণ যত বাসি হয়, তত ভালো হয় খাবারের স্বাদ।
টাটকা পোলাও তো সবারই ভালো লাগে, কিন্তু যখন সেই পোলাও হয়ে যায় বাসি, তখন সেটি হয় আরও মজার। সমস্ত ফ্লেভার আরও ভালো করে মিশে যায়।