ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে বাদাম অন্যতম। তবে বাদাম খাওয়ার পর শ্বাস বা ত্বকের কোনও সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ।
খনিজ পদার্থ, ভিটামিন, পটাশিয়ামের মতো পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুর শরীরের বাড়তি যত্ন নেয়। এতে সালফারও আছে।
কিশমিশ প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনে ভরপুর। নিয়মিত ভেজানো কিশমিশ খেলে ক্যানসারের আশঙ্কা কমে।
ভিটামিন থেকে শুরু করে ফাইবার, ফ্যাট, মিনারেলস সব রকম পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ কাঠবাদাম। রক্ত চলাচল সচল এবং চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
এক চিমটি জাফরান এবং একটি খেজুরের সঙ্গে ভেজানো বাদাম খেতে পারেন। এটি শক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ড্রাই এপ্রিকট ওজন কমানোর জন্য উপকারী কারণ এতে যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যও রোধ করে।
পিচ ফাইটোকেমিক্যালে সমৃদ্ধ, ফলে এটি অ্যান্টি-ওবেসিটি হিসেবে উপকারী। শরীরের ওজন ও পেটের ফ্যাট কমায়।
ড্রাই ক্র্যানবেরিতে আছে এলাজিক অ্যাসিড। এটি দীর্ঘমেয়াদী স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে।
প্রুণ ওজন কমানোর জন্য খুব সহায়ককারী ড্রাই ফ্রুটস্।
কাজু বাদাম খুবই উপকারী হার্টের ক্ষেত্রে। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়াম।
আখরোটে ওমেগা ৩, ফ্যাটি অ্যাসিড ভরপুর মাত্রায় থাকে। যা হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে উপকারী।
পেস্তা প্রিবায়োটিক হিসাবে কাজ করে। এটি হজমের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।