এটি শরীরে কার্বোহাইড্রেটের শোষণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই প্রক্রিয়াটি শরীরে ইনসুলিনের প্রভাব কমিয়ে দেয়।
এটি ইনসুলিন প্রতিরোধের কমিয়ে রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
আপেল সিডার ভিনিগার ওজন কমাতে এবং রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
ক্যামোমাইল, পেপারমিন্ট এবং আদার মতো উপকরণ দিয়ে তৈরি এই ভেষজ চা, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
লেবুর জল রক্তে শর্করার মাত্রাকে সরাসরি প্রভাবিত করতে পারে না কিন্তু এটি কমিয়ে আনতে সহায়তা করে।
অ্যালোভেরা ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়, এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে।
হলুদ দুধ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে, এবং ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকরী।
করলার রস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর বলে পরিচিত।
মেথি বীজে ফাইবার এবং অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে যা হজম ক্ষমতা সঠিক রাখে এবং রক্তে শর্করার পরিমান সঠিক রাখতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে এই জল ভীষণ উপকারী। এটি রক্তে শর্করার পরিমান নিয়ন্ত্রিত রাখতে সহায়তা করে।