২ ঘণ্টায় ল্যান্ডফল সম্পূর্ণ করে রিমাল। ২৬ মে রবিবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে ২৭ মে সোমবার রাত সাড়ে ১২টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় রিমাল ল্যান্ডফল করে।
ল্যান্ডফলের সময় ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ছিল ১৩৫ কিমি প্রতি ঘণ্টায়।
তাণ্ডব যে চালিয়েছে রিমাল, সাগরের চারদিকে যার ছাপ স্পষ্ট। উপড়ে পড়েছে গাছ। উড়ে গিয়েছে বাড়ির চাল।
যুদ্ধকালীন তত্পরতায় দুর্গত এলাকায় পরিষেবা স্বাভাবিক করার চেষ্টায় এনডিআরএফ।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে প্রায় ২১ঘন্টা বন্ধ ছিল বিমান পরিষেবা। তারপর শুরু হয় উড়ান
বিকেল ৫ টার পর থেকে কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের আবহাওয়ার উন্নতি।
মঙ্গলবার সকালের পর হাওড়া, হুগলি, নদিয়া সহ সার্বিকভাবে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার উন্নতি।
সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত সুন্দরবনের ঝড়খালি, বকখালি, গোসাবা, হিঙ্গলগঞ্জ, ফ্রেজারগঞ্জ প্রভৃতি এলাকা।
২৯ মে থেকে ১ জুন পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হবে। উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা।
ঘূর্ণিঝড় রিমাল এবং তার জেরে ঘটা টানা বর্ষণের জেরে ব্যাহত হল হাওড়া স্টেশনের দক্ষিণ-পূর্ব রেলের ট্রেন চলাচল।
রবিবার সকাল থেকেই কুলতলি ব্লক জুড়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন। রাতে ঝড়ের দাপটে বেশ কিছু জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে গিয়েছে।