মাত্র ৪,৩৩৭টি ভোটই নির্ণায়ক হয়ে গেল। এই কটা ভোট পেলেই মধ্যপ্রদেশে সিংহাসনে ফের বসতেন 'মামা' শিবরাজ সিং চৌহান। দিনের শেষে ফারাক গড়ে দিল ৪,৩৩৭টি ভোট।
2/10
মধ্যপ্রদেশের নির্বাচনে বিজেপি হারলেও তাদের প্রাপ্ত ভোট কংগ্রেসের চেয়ে বেশি। কিন্তু তা সত্ত্বেও কেন এই হার? আসলে কয়েকটি কেন্দ্রের সামান্য ব্যবধানে বিজেপিকে পরাজিত করেছে কংগ্রেস। আর সেই সব কেন্দ্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে 'নোটা'।
photos
TRENDING NOW
3/10
নির্বাচন কমিশনের প্রদত্ত পরিসংখ্যান দেখলে বোঝা যাচ্ছে, ১০টি আসনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলেছে। ব্যবধান এতটাই সামান্য যে বারবার ভোটগণনা করতে হয়েছে। আর সেই কারণেই চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণায় রাত হয়ে যায়।
4/10
১০টি আসনের মধ্যে সাতটিই জিতেছে কংগ্রেস। আর এই ১০ আসনেই জয়-পরাজয়ের ব্যবধান হাজারের মধ্যে রয়েছে।
5/10
মধ্যপ্রদেশে বিজেপি ও কংগ্রেসের প্রাপ্ত ভোটের হার যথাক্রমে ৪১ ও ৪০.৯ শতাংশ। কংগ্রেসের থেকে ৪৭, ২৮৪টি ভোট বেশি পেয়েছে গেরুয়া শিবির।
6/10
গুজরাটে স্বপ্ল মার্জিনেও সংগঠনের ভরসায় ম্যাচ বের করে নিয়ে গিয়েছিলেন অমিত শাহ। কিন্তু মধ্যপ্রদেশে সেই অঙ্ক খাটল না।
সাতটি কেন্দ্রেই হেরেছে বিজেপি। আর এই সাতটি কেন্দ্রে হারের ব্যবধান যোগ করলে দাঁড়ায়- ১২১+ ৩৫০+৫৭৮+৭৩২+৭৯৮+৮২৬+৯৩২= ৪,৩৩৭।
9/10
ভোটের হার বেশি হলেও বেশি আসন পেয়েছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের প্রাপ্ত আসন ১১৪টি এবং ১০৯টি আসন ঝুলিতে এসেছে বিজেপির। ৭টি আসন বিজেপি জিতলে তাদের আসন হত ১১৬। অর্থাত্ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। অন্যদিকে কংগ্রেস নেমে যেত ১০৭টি আসনে। ফলে ফারাক গড়ে দিল ৪,৩৩৭টি ভোটই।
10/10
হাজার ভোটের কম ব্যবধানে আবার তিনটি আসনে হেরেছে কংগ্রেস। জারোরা-৫১১, বিনা-৬৩২ ও কোলারস-৭২০। তিনটি ব্যবধান যোগ করলে দাঁড়ায় ১,৮৬৩।