শর্মিলা মাইতি


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অবিশ্বাস্য ফ্লপ হৃতিক-আশুতোষ-এ আর রহমান ট্রায়োর ছবি মহেঞ্জো দারো। অনেকেই ভাবছিলেন হৃতিক রোশনের মহেঞ্জো দারো-ই ফ্লপ তালিকায় প্রথমে থাকবেন। কিন্তু তখনও তো ফারহান আখতারের রক অন টু রিলিজ করেনি। ৯ বছর বাদে তৈরি এই সিকোয়েল মুখ থুবড়ে পড়েছে। ৫৫ কোটি বাজেটের ছবি ব্যবসা দিয়েছে মাত্র ১১ কোটির! ফ্লপের তালিকায় দ্বিতীয় শাহরুখ খানের ছবি ফ্যান। প্রথম উইকেন্ডের পর থেকে দ্রুত কমতে থাকে ফ্যান-এর জনপ্রিয়তা। ১০৫ কোটি বাজেটের ছবি শেষ পর্যন্ত ব্যবসা করেছে ৮৪ কোটির। রুস্তম অক্ষয়ের কাছে নতিস্বীকার করেছে মহেঞ্জো দাড়ো। অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল-এর সঙ্গে সম্মুখসমরে হার স্বীকার করেছে অজয় দেবগণের শিভায়। প্রায় ২১ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে এ ছবির। পড়ুন- কেমন গেল বলিউডের সারা বছর?



এ বছর নওয়াজ উদ্দিন সিদ্দিকির দুটো ছবিই তেমন দাগ কাটল না। অনুরাগ কাশ্যপের ছবি রমন রাঘপ ২.০ কান ফেস্টিভ্যালে প্রশংসা কুড়োলেও ভাল লাগেনি ভারতীয় দর্শকের। তেমনই ফ্রিকি আলি ছবিতে সলমন খান প্রোডাকশনের ব্যাকিং সত্ত্বেও কোনও প্রভাবই ফেলতে পারেনি। ফ্লপ করেছে ইরফান খানের ছবি মাদারিও। বিষয়ভাবনার অভিনবত্ব সত্ত্বেও। তেমনই টানটান উত্তেজনা সত্ত্বেও ডিমনিটাইজেশনের জন্যেই মার খেয়েছে কাহানি টু-এর ব্যবসা। ৪০ কোটি বাজেটের ছবির কালেকশন মাত্র ২৬ কোটি। দাগ কাটেনি বার বার দেখো, রাজ রিবুট এবং দো লফজো কি কহানি।



নেহাতই ভাগ্য খারাপ রণদীপ হুদা-র । সরবজিত্‍ ছবির জন্য তিনি জান লড়িয়ে দিয়েছিলেন। দারুণ অভিনয় করেছেন লাল রং ছবিতেও। কিন্তু তেমন নজরকাড়া বাণিজ্যিক সাফল্য জুটল না তাঁর। দেখা যাক আগামী বছর কোনও পরিবর্তন হয় কি না।