নিজস্ব প্রতিবেদন : কৃষক আন্দোলন নিয়ে শেষ পর্যন্ত মুখ খুললেন বিজেপির অভিনেতা, সাংসদ সানি দেওল। পঞ্জাবের গুরুদাসপুরের সাংসদ বলেন,  কৃষক আন্দোলন নিয়ে যেন অন্য দেশ মাথা না ঘামায়। কৃষক আন্দোলন পুরোপুরি এ দেশের কৃষক এবং সরকারের নিজস্ব বিষয়। কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে সরকারের তরফে সমস্ত বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন সানি দেওল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন  : করোনার থাবা, একযোগে কোভিডে আক্রান্ত অনিল কাপুর, নীতু কাপুর, বরুণ ধাওয়ান?


এসবের পাশাপাশি বিরোধীদের একহাত নিয়ে সানি দেওল আরও বলেন, সরকারের পাশাপাশি বেশ কিছু মানুষ আন্দোলন নিয়ে বিভিন্ন মন্তব্য করছেন, তাঁরা নিজেদের স্বার্থের কথা ভেবেই এসব করছেন। ওই সব মানুষ কোনওভাবেই কৃষকদের কথা ভেবে কিছু করছেন না বলেও আক্রমণ করেন সানি দেওল। সরকার সব সময় কৃষকদের স্বার্থের কথা ভেবে, তাঁদের উন্নতি করার চেষ্টাই করে যাচ্ছে বলে নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে মত প্রকাশ করেন সানি দেওল। 


আরও পড়ুন  : কোভিডের থাবা, ৯ দিন হাসপাতালে লড়াই চালানোর পর চলে গেলেন অভিনেত্রী দিব্যা ভাটনগর


কৃষক আন্দোলন নিয়ে সম্প্রতি দলিজিৎ দোসাঞ্জের সঙ্গে কঙ্গনা রানাউতের বাকযুদ্ধ শুরু হয়। যা নিয়ে সরগরম হয়ে ওঠে সামাজিক মাধ্যম। কৃষক আন্দোলন নিয়ে কঙ্গনা কেন আলটপকা মন্তব্য করছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন করেন দিলজিৎ। কঙ্গনার সঙ্গে দিলজিৎ-এর বাকযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই ওই অভিনেতার ফলোয়ারের সংখ্যা বাড়তে শুরু করে বলে জানা যায়।


প্রসঙ্গত, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে দিল্লির শাহিনবাগের বিলকিস বানো দাদিই আবার কৃষক আন্দোলনের মুখ হয়েছেন। ১০০ টাকা পারিশ্রমিকের বিনিময়ে বিলকিস দাদিকে কৃষক আন্দলোনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন কঙ্গনা। অভিনেত্রীর ওই মন্তব্যের পর ফুঁসে ওঠেন হরকম সিং নামে এক আইনজীবী। এমনকী, অভিনেত্রী ক্ষমা না চাইলে তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলাও করা হবে বলে জানিয়ে দেন হরকম সিং। এরপরই কঙ্গনার সঙ্গে সরাসরি কৃষ আন্দলোন নিয়ে বাকযুদ্ধ শুরু হয় দিলজিৎ-এর।